উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2022, ২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রশ্নোত্তোর ।২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রশ্নোত্তোর । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২, Higher Secondary Bengali Suggestion 2022, hs bengali suggestion 2022 pdf, hs bengali suggestion 2022 pdf, ‘অলৌকিক’ গল্পের প্রশ্নোত্তর |aloukik, oloukik golpo || golpo by Soiyod mostafa siraj || উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২২ |Higher Secondary Bengali Suggestion Question and Answer | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ের সাজেশন অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলির উত্তর PDF Download এর লিঙ্ক নীচে দেওয়া হল। Higher Secondary Bengali বা WBCHSE HS Bengali উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন | HS bengali suggestion 2022 এর জন্য সমগ্র গল্প কবিতা , নাটক ,ভাষা , শিল্প সংস্কৃতির ইতিহাসের প্রশ্ন ও উত্তরের জন্য এই ওয়েবসাইটটি ফলো করো ।
প্রশ্নোত্তরের শেষে PDF download এর লিঙ্ক দেওয়া আছে । তোমরা সাজেশনের সবগুলো প্রশ্ন উত্তরসহ download করে নিতে পারো ।
২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য ভারতীয় গল্প ‘অলৌকিক’ গল্পের গুরুত্ত্বপূর্ণ চারটি প্রশ্নোত্তোর।
‘অলৌকিক‘ গল্প || (প্রশ্নমান ৫)
প্রশ্ন ১) “চোখের জলটা তাদের জন্য।”—কাদের জন্য? এর মধ্যে দিয়ে লেখকের যে অভিপ্রায় ফুটে উঠেছে তা নিজের ভাষায় লিখ। (১+৪=৫)
অথবা,
“ আমার চোখে জল “ — বক্তা কে ? তার চোখে জল আসার পেছনে যে অভিব্যক্তি রয়েছে তা গল্পটি বিশ্লেষণ করে লিখ । (১+৪)
উত্তর: কর্তার সিং দুগ্গাল রচিত ইংরেজি গল্প ‘The miracle’ অবলম্বনে অনিন্দ্য সৌরভ অনূদিত ‘অলৌকিক’ গল্পে চোখের জলটা তাদের জন্য যারা কোন কিছুর পরোয়া না করে, জীবনকে তুচ্ছ করে ট্রেন থামিয়ে খিদে তেষ্টায় কাতর দেশবাসীকে রুটি জল পৌঁছে দিয়েছিল।
■ ‘অলৌকিক’ গল্পে লেখক তাঁর মায়ের বান্ধবীর মুখ থেকে যে গল্পটি শুনেছিলেন তাতে দেখা যায় দূরের শহরের ফিরিঙ্গিরা একবার নিরস্ত্র ভারতীয়দের উপর গুলি চালিয়েছিল তাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।আর বাকি কয়েদিদের ট্রেনে করে শহরের জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।একথা শোনার পর পাঞ্জাসাহেবের লোকজন ক্ষুধার্ত,তৃষ্ণার্ত কয়েদিদের খাওয়ানোর জন্য বিভিন্ন খাবার নিয়ে স্টেশনে উপস্থিত হয়।কেননা পাঞ্জাসাহেবে গুরু নানক শিষ্য মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিল।আর এই পাঞ্জাসাহেবের উপর দিয়েই খিদে -তৃষ্ণায় কাতর কয়েদিদের ট্রেন যাবে এ হতে পারে না ? তাই পাঞ্জাসাহেবের লোকজন স্টেশন মাস্টারের কাছে অনুরোধ করে ট্রেন থামানোর জন্য।কিন্তু যখন তারা জানতে পারে কোন মতেই ট্রেন থামানো হবে না তখন বাড়ির মেয়ে,বাচ্চা,পুরুষেরা রেল লাইনে শুয়ে পড়ে । অপর প্রান্ত থেকে ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেনটি অনেকের বুকের উপর দিয়ে একেবারে কথকের মাথার কাছে এসে থামে।ট্রেনের চাকায় লাশগুলি কেটে দুমড়ে মুচড়ে যায় আর খাল পাড়ের সেতুর দিকে বয়ে যায় রক্তের স্রোত।
এই গল্পটি শোনার পর লেখক অবাক বিহ্বল বসে থাকেন মুখে কথা নেই।আর তিনি সারাদিনে একফোটা জলও মুখে দিতে পারেননি। প্রথম গল্পটি অর্থাৎ গুরু নানকের হাত দিয়ে পাথরের চাঙড় থামানোর গল্পটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও,পাঞ্জাসাহেবের লোকেদের রেললাইনে শুয়ে পড়ে ট্রেন থামানোর গল্পটি শোনার পর লেখকের অবিশ্বাস বিশ্বাস-এ পরিণত হয়। লেখকের চোখে জল চলে আসে।আর এই চোখের জলটা তাদের জন্য যারা জীবনকে তুচ্ছ করে খিদে তেষ্টায় কাতর দেশবাসীকে রুটি জল পৌঁছে দিয়েছিল। লেখকের ভাষায়—-“…কোনো কিছুর পরোয়া না করে,জীবন তুচ্ছ করে ট্রেন থামিয়ে যারা খিদে তেষ্টায় কাতর দেশবাসীকে রুটি জল পৌঁছে দিয়েছিল,চোখের জলটা তাদের জন্য।”
এর মধ্যে দিয়ে লেখক উপলব্ধি করেছেন যে,মানুষের ইচ্ছাশক্তি,সাহস আর সংকল্প থাকলে মানুষ যে কোন অসম্ভব কাজকে সম্ভব করতে পারে।
—————————————-
প্রশ্ন-২) ‘অলৌকিক’ গল্পে হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর ঘটনাটি লেখক প্রথমে বিশ্বাস করেননি কেন ? পরে কীভাবে সেই ঘটনা তাঁর কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠল ? (২+৩=৫) (২০১৮)
অথবা “গল্পটা মনে পড়লেই হাসি পেত ।” — কোন গল্পের কথা বলা হয়েছে এখানে ? পরে কীভাবে সেই গল্পটিই তাঁর কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়ে উঠল ? (২+৩=৫)
উত্তর: কর্তার সিং দুগগাল রচিত ইংরেজি গল্প ‘The miracle’ অবলম্বনে অনিন্দ্য সৌরভ অনূদিত ‘অলৌকিক’ গল্পে মোট দুটি গল্প কাহিনি রয়েছে।একটি হল –মায়ের মুখে শোনা গুরু নানকের হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর গল্প,অপরটি হল–মায়ের বান্ধবীর মুখে শোনা ট্রেন থামানোর গল্প।
প্রথম গল্পে আমরা দেখি,গুরু নানক তাঁর শিষ্য মর্দানাকে নিয়ে হাসান আব্দালের জঙ্গলে আসে।সেখানে মর্দানার প্রবল জল তেষ্টা পায় গুরু নানকের নির্দেশ মতো মর্দানা বলী কান্ধারী নামক এক দরবেশের কাছে যায়।কেননা এ তল্লাটে একমাত্র তার কাছেই জল পাওয়া যাবে কারণ তার জলের উৎস হল কুয়ো।কিন্তু বলী কান্ধারী নানকের শিষ্য তথা অনুচরকে জল না দিয়ে তিন তিন বার ফিরিয়ে দেয়।প্রবল জল তেষ্টায় কাতর মর্দানার করুণ অবস্থা দেখতে পেয়ে গুরু নানক মর্দানাকে নীচের একটি পাথর তুলতে বলেন।আর পাথর তুলতেই পাথরের তলা থেকে বেড়িয়ে আসে জলের ঝরণা।উপর থেকে বলী কান্ধারী যখন দেখে যে,তার কুয়োতে একটুও জল নেই অথচ সমতলে জলের ঝরণা বইছে,তখন বলী কান্ধারী রেগে গিয়ে উপর থেকে একটি পাথরের চাঙর কে গড়িয়ে দেয়।গুরু নানক সেই পাথরকে ‘জয় নিরঙ্কার’ ধ্বনি দিয়ে হাতের সাহায্যে থামিয়ে দেন।আর সেই পাথরে আজও নানকের হাতের ছাপ লেগে আছে।লেখক প্রথমে এই গল্পটিকে বিশ্বাস করতে পারেননি।তিনি মায়ের সঙ্গে এ নিয়ে তর্ক করেছিলেন এবং বলেছিলেন– “মনে হয় পরে কেউ খোদাই করেছে।”
অর্থাৎ হাত দিয়ে পাথর থামানো এবং তাতে হাতের ছাপ লেগে থাকা লেখকের কাছে অলৌকিক বলে মনে হয়েছিল।আর তাই তিনি এই গল্পটি নিয়ে স্কুলের মাস্টার মশাইয়ের সঙ্গে তর্ক করেছিলেন।মাস্টার মশাই লেখককে জানান–“যারা পারে তাদের পক্ষে মোটেই অসম্ভব না।” তথাপি লেখক এই গল্পটিকে বিশ্বাস করতে পারেননি।
■ পরবর্তীতে লেখক যখন মায়ের বান্ধবীর মুখে দ্ধিতীয় গল্পটি শোনেন তখন লেখকের অবিশ্বাস বিশ্বাসে পরিণত হয়।গল্পটিতে দেখা যায়– পাঞ্জাসাহেবের লোকজন খিদে তেষ্টায় কাতর কয়েদিদের খাওয়ানোর জন্য রুটি,পায়েস,লুচি,ডাল প্রভৃতি নিয়ে স্টেশনে উপস্থিত হয়।কিন্তু যখন তারা জানতে পারে যে কোনমতেই কয়েদিদের ট্রেন থামানো হবে না তখন পাঞ্জাসাহেবের মেয়ে, বাচ্চাসহ পুরুষেরা রেল লাইনে শুয়ে পড়ে।অপর প্রান্ত থেকে ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেনটি অনেকের বুকের উপর দিয়ে একেবারে কথকের মাথার কাছে এসে থামে। ট্রেনের চাকায় লাশগুলি কেটে দুমড়ে মুচড়ে যায় আর খাল পাড়ের সেতুর দিকে বয়ে গিয়েছিল রক্তের স্রোত।এই গল্পটি শোনার পর লেখক সারাদিন একফোটা জলও মুখে দিতে পারেননি।লেখকের চোখে জল চলে আসে। লেখক উপলব্ধি করেন যে,মানুষের ইচ্ছাশক্তি সাহস ও সংকল্প থাকলে যে কোন অসম্ভবকে সম্ভব করা যায়।তাই লেখক তাঁর বোনকে জানিয়েছিল—“ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেল,পাথরের চাঁই থামানো যাবে না কেন?” সর্বশেষে বলা যায়-এই ট্রেন থামানোর গল্পটি শোনার পর লেখকের অবিশ্বাস বিশ্বাসে পরিণত হয়।
—————————————-
প্রশ্ন-৩) ” অবাক বিহ্বল বসে আছি,মুখে কথা নেই।”—মুখে কথা নেই কেন ? (৫) (২০১৯)
অথবা
“ মায়ের বান্ধবী আমাদের সমস্ত ঘটনাটা শোনালেন … ” ঘটনাটি উল্লেখ করো । ঘটনাটি শুনে বক্তার কী অভিব্যক্তি প্রকাশিত হয়েছে , তা গল্পটি অবলম্বনে লিখ । ২+৩
উত্তর: কর্তার সিং দুগ্গাল রচিত ইংরেজি গল্প ‘The miracle’ অবলম্বনে অনিন্দ্য সৌরভ অনূদিত ‘অলৌকিক’ গল্প থেকে উদ্ধৃতাংশটি নেওয়া হয়েছে।
আলোচ্য গল্পে লেখক তাঁর মায়ের বান্ধবীর মুখ থেকে যে গল্পটি শুনেছিলেন তাতে দেখা যায় দূরের শহরের ফিরিঙ্গিরা একবার নিরস্ত্র ভারতীয়দের উপর গুলি চালিয়েছিল তাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।আর বাকি কয়েদিদের ট্রেনে করে শহরের জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।একথা শোনার পর পাঞ্জাসাহেবের লোকজন ক্ষুধার্ত,তৃষ্ণার্ত কয়েদিদের খাওয়ানোর জন্য রুটি,পায়েস,লুচি,ডাল প্রভৃতি খাবার নিয়ে স্টেশনে উপস্থিত হয়। কেননা পাঞ্জাসাহেবে গুরু নানক শিষ্য মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিল।আর এই পাঞ্জাসাহেবের উপর দিয়েই খিদে -তৃষ্ণায় কাতর কয়েদিদের ট্রেন যাবে এ হতে পারে না ? তাই পাঞ্জাসাহেবের লোকজন স্টেশন মাস্টারের কাছে অনুরোধ করে ট্রেন থামানোর জন্য।কিন্তু যখন তারা জানতে পারে কোন মতেই ট্রেন থামানো হবে না তখন বাড়ির মেয়ে,বাচ্চাসহ পুরুষেরা রেল লাইনে শুয়ে পড়ে। অপর প্রান্ত থেকে ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেনটি অনেকের বুকের উপর দিয়ে একেবারে কথকের মাথার কাছে এসে থামে। ট্রেনের চাকায় লাশগুলি কেটে দুমড়ে মুচড়ে যায় আর “খাল পাড়ের সেতুর দিকে রক্তের স্রোত।”
লেখক তাঁর মায়ের মুখে শোনা গুরু নানকের হাত দিয়ে পাথর থামানোর গল্পটিকে প্রথমে বিশ্বাস করতে পারেননি।আর তাই তিনি মায়ের সঙ্গে এমনকি স্কুলের মাস্টার মশাইয়ের সঙ্গেও এই নিয়ে তর্ক করেছিলেন। কিন্তু লেখক যখন মায়ের বান্ধবীর মুখে পাঞ্জাসাহেবের লোকেদের জীবন উৎসর্গ করে ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেন থামানোর গল্পটি শুনলেন তখন লেখকের অবিশ্বাস বিশ্বাসে পরিণত হয়। এই গল্পটি শোনার পর লেখকের মুখ থেকে কোন কথা শোনা যায়নি। আর সারাদিনে তিনি একফোটা জলও মুখে দিতে পারেননি। লেখকের চোখে জল নেমে আসে। এককথায় এই ঘটনাটি লেখককে অত্যন্ত পীড়িত ও মর্মাহত করে তোলে। আর স্বভাবতই তিনি অবাক বিহ্বল বসে থাকেন,মুখে কথা নেই ।
—————————————-
প্রশ্ন-৪) “ঝড়ের বেগে ছুটে আসা ট্রেন থামানো গেল, পাথরের চাঁই থামানো যাবে না কেন?”—-ট্রেন থামানোর দরকার হয়েছিল কেন?ট্রেন কীভাবে থামানো হয়েছিল ? ৪+১ (২০১৬)
উত্তর: কর্তার সিং দুগগাল রচিত ইংরেজি গল্প ‘The miracle’ অবলম্বনে অনিন্দ্য সৌরভ অনূদিত ‘অলৌকিক’ গল্প থেকে উদ্ধৃতাংশটি নেওয়া হয়েছে।
অনিন্দ্য সৌরভ অনূদিত ‘অলৌকিক’ গল্পে মোট দুটি গল্প কাহিনি রয়েছে।একটি হল– মায়ের মুখে শোনা গুরু নানকের হাত দিয়ে পাথরের চাঁই থামানোর গল্প আর অপরটি হল–মায়ের বান্ধবীর মুখে শোনা ট্রেন থামানোর গল্প।
লেখক তাঁর মায়ের বান্ধবীর মুখ থেকে যে গল্পটি শুনেছিলেন তাতে দেখা যায় দূরের শহরের ফিরিঙ্গিরা একবার নিরস্ত্র ভারতীয়দের উপর গুলি চালিয়েছিল তাতে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছিল।আর বাকি কয়েদিদের ট্রেনে করে শহরের জেলে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়।একথা শোনার পর পাঞ্জাসাহেবের লোকজন ক্ষুধার্ত,তৃষ্ণার্ত কয়েদিদের খাওয়ানোর জন্য রুটি,পায়েস,লুচি,ডাল প্রভৃতি খাবার নিয়ে স্টেশনে উপস্থিত হয়।কেননা পাঞ্জাসাহেবের পূর্বনাম ছিল হাসান আব্দাল। এই হাসান আব্দাল তথা পাঞ্জাসাহেবেই গুরু নানক তাঁর শিষ্য মর্দানার তেষ্টা মিটিয়েছিল। আর এই পাঞ্জাসাহেবের উপর দিয়েই খিদে -তৃষ্ণায় কাতর কয়েদিদের ট্রেন যাবে এ হতে পারে না?তাই পাঞ্জাসাহেবের লোকজন ট্রেন থামানোর জন্য স্টেশনে এসে উপস্থিত হয়। এক কথায় অভুক্ত কয়েদিদের খাওয়ানোর জন্য তথা তাদের কাছে রুটি-জল পৌঁছে দেওয়ার জন্যই ট্রেন থামানোর দরকার হয়েছিল। ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেনটি অনেকের বুকের উপর দিয়ে একেবারে কথকের মাথার কাছে এসে থামে। ট্রেনের চাকায় লাশগুলি কেটে দুমড়ে মুচড়ে যায় আর “খাল পাড়ের সেতুর দিকে রক্তের স্রোত।”
■ পাঞ্জাসাহেবের লোকজন নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে,রেললাইনে শুয়ে পড়ে ঝড়ের গতিতে ছুটে আসা ট্রেনটিকে থামিয়ে দিয়েছিল।
—————————————-
এই প্রশ্নগুলির উত্তরের পি ডি এফ(PDF) ডাউনলোড করো
👇
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা MCQ Practice SET || বিনামূল্যে শুধু নাম আর email ID দিয়ে অনলাইন MCQ প্র্যাকটিস করো https://shekhapora.com/sahitya-charcha-quiz-set-3/
@ গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকটি বিষয় দেখে রাখো @
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতা
‘কে বাঁচায় কে বাঁচে ‘ গল্পের বড় প্রশ্ন
Pingback: নানা রঙের দিন নাটকের বড় প্রশ্ন উত্তর || নাটক-নানা রঙের দিন : অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায় || PDF সম্পূর্ণ বি