কে বাঁচায় কে বাঁচে – গল্পের চারটি বড় প্রশ্ন PDF Download সহ
hs bengali suggestion 2023 pdf, ‘কে বাঁচায় কে বাঁচে’ – গল্পের প্রশ্নোত্তর | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৩ |Higher Secondary Bengali Suggestion Question and Answer | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ের সাজেশন অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলির উত্তর PDF Download এর লিঙ্ক নীচে দেওয়া হল। Higher Secondary Bengali বা WBCHSE HS Bengali উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন | HS bengali suggestion 2023 এর জন্য সমগ্র গল্প কবিতা , নাটক ,ভাষা , শিল্প সংস্কৃতির ইতিহাসের প্রশ্ন ও উত্তরের জন্য এই ওয়েবসাইটটি ফলো করো । ‘কে বাঁচায় কে বাঁচে ‘ – গল্পের গুরুত্বপূর্ণ চারটি বড় প্রশ্ন ও তার উত্তর দেওয়া হল ।
“কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পের প্রশ্নোত্তর
*** ২০২২ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ চারটি প্রশ্নোত্তর ।
প্রশ্নঃ ১। “নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে,এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না।”–কোন প্রসঙ্গে নিখিলের এই ভাবনা?এর মধ্যে দিয়ে নিখিল চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য ধরা পড়েছে। (১+৪=৫)
অথবা
‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্প অবলম্বনে নিখিল চরিত্র সম্পর্কে আলোচনা কর। (৫)
অথবা
“ ভুরিভোজনতা অন্যায়, কিন্তু না খেয়ে মরাটা উচিত নয় ভাই।” – বক্তা কে ? এই বক্তব্যের মধ্যে বক্তার
চরিত্রের কোন দিক আভাসিত হয়েছে ? ১+৪ ( ২০১৯)
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পের মুখ্য চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের অফিসের সহকর্মী বন্ধু ছিলেন নিখিল।গল্পটিতে আমরা নিখিলের যে পরিচয় পাই তা হল-নিখিল রোগা,তীক্ষ্ণবুদ্ধি এবং একটু অলস প্রকৃতির লোক।মৃত্যুঞ্জয়ের আট বছর আগে সে বিয়ে করেছেএবং তার দুটি সন্তান আছে। নিখিলের সংসারে বিশেষ মন নেই,সে অবসর জীবনটা বই পড়ে আর একটা চিন্তার জগৎ গড়ে তুলে কাটিয়ে দিতে চায়।
অফিসের অন্য সকলের মতো মৃত্যুঞ্জয়কেও নিখিল খুব পছন্দ করত। তবে মৃত্যঞ্জয়ের মানসিক শক্তির কাছে নিখিল যেন কিছুটা নিস্তেজ। মাঝে মাঝে নিখিলকে আফসোস হয় যে–সে যদি নিখিল না হয়ে মৃত্যুঞ্জয় হতো ,তাহলে মন্দ হতো না।এর মধ্যে দিয়ে মৃত্যুঞ্জয়ের প্রতি নিখিলের মৃদু ঈর্ষার ভাব প্রকাশিত হয়েছে।তবে নিখিল স্বার্থপর ছিল না ।প্রতিমাসে তাকে তিন জায়গায় টাকা পাঠাতে হতো। মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়িতেও নিখিল প্রায়ই আসতে হতো বন্ধুকে বোঝানোর জন্য। শুধু তাই নয় মৃত্যুঞ্জয় অফিসে যাওয়া বন্ধ করে দিলে নিখিল মৃত্যুঞ্জয়ের ছুটির ব্যবস্থা করে দিত।
মৃত্যুঞ্জয় অনাহারী মানুষদের অবস্থা দেখে ভেঙে পড়লেও নিখিল কিন্তু ভেঙে পড়েনি।মৃত্যুঞ্জয় তার মাইনের পুরো টাকাটা ত্রাণ তহবিলে দান করতে চাইলে নিখিল তার প্রতিবাদ করে এবং জানায়—-
“নিখিল ভাবছিল বন্ধুকে বুঝিয়ে বলবে,এভাবে দেশের লোককে বাঁচানো যায় না। “
নিখিল এও জানায় তার ঘর সংসার আছে, বাড়িতে তার নয় জন লোক,মাইনের টাকায় মাস চলে না।এরপর মৃত্যুঞ্জয় নিজে একবেলা না খেয়ে যখন অনাহারীদের সেই খাবার তুলে দেয় তখন নিখিল জানায়–
“নীতি ধর্মের দিক থেকে বলছি না,সমাজ ধর্মের দিক থেকে বিচার করলে দশ জনকে খুন করার চেয়ে নিজেকে না খাইয়ে মারা বড় পাপ।”
অর্থাৎ নিখিল বোঝাতে চেয়েছে দুর্ভিক্ষ পীড়িত মানুষদের জন্য মৃত্যুঞ্জয় যে পথ বেছে নিয়েছে সেটা প্রকৃত পথ নয়।দুর্ভিক্ষের মোকাবেলা করতে হলে আগে নিজেকে বাঁচতে হবে।এইভাবে পল্পকার তাঁর ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পটিতে নিখিল চরিত্রটিকে হৃদয়বাণ এক বাস্তববাদী চরিত্র হিসাবে উপস্থাপন করেছেন।
hs bengali suggestion 2022 pdf download:-
———————————————————–
প্রশ্ন: ২। ‘কে বাঁচায় কে বাঁচে’ গল্প অবলম্বনে টুনুর মা চরিত্রটির ভূমিকা আলোচনা কর। (৫)
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ গল্পের প্রধান চরিত্র মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী হল এই টুনুর মা।টুনুর মা কে আলোচ্য গল্পের একটি অপ্রধান চরিত্র হিসাবে দেখানো হলেও মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী হিসাবে তার ভূমিকা কোন অংশে কম ছিল না।গল্পটিতে এই চরিত্রটির কোন নাম নেই।সমগ্ৰ গল্পটিতেই তিনি মৃত্যুঞ্জয়ের স্ত্রী তথা টুনুর মা হিসাবে পরিচিত।যখন মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে তখন আমরা এই টুনুর মা এর সঙ্গে পরিচিত হই।টুনুর মা কেবল উদার,স্নেহময়ী,মমতাময়ী ছিল না,তিনি স্বামীকে এবংস্বামীর আদর্শকেও সম্মান করতেন।
গল্পটিতে আমরা দেখি , টুনুর মা যখন অসুস্থ এবং তার বাড়ির অবস্থা যখন শোচনীয় তখন তিনি বিছানায় পড়ে থেকেই বাড়ির ছেলে বুড়োকে তাগাদা দিয়ে স্বামীর খোঁজে বাইরে পাঠান।কেননা মৃত্যুঞ্জয় আজকাল ঠিকমতো বাড়িতে না এসে,অফিসে না গিয়ে শহরের আদি-অন্তহীন ফুটপাথে ঘুরে ঘুরে অনাহারী মানুষদের দেখে।তাই টুনুর মা নিখিলকে সকাতরে অনুরোধ করে যে–
“সে যেন একটু নজর রাখে মৃত্যুঞ্জয়ের দিকে,একটু যেন সে সঙ্গে থাকে তার।”
এর মধ্যে দিয়ে টুনুর মার সংসারের প্রতি যেমন দায়বদ্ধতা যেমন প্রকাশ পেয়েছে তেমনি প্রকাশ পেয়েছে স্বামীর প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা।এইখানেই শেষ নয়,টুনুর মা নিখিলকে জানায় তিনি যদি বিছানা থেকে উঠতে পারতেন তাহলে মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গেই ঘুরতেন।কেননা মৃত্যুঞ্জয়ের সঙ্গে থেকে থেকে তিনিও মৃত্যুঞ্জয়ের মতো হয়ে গেছেন।প্রসঙ্গত টুনুর মা নিখিলকে জানায়—
“উনি পাগল হয়ে যাচ্ছেন,আমারও মনে হচ্ছে পাগল হয়ে যাব।ছেলেমেয়েগুলির জন্য সত্যি আমার ভাবনা হয় না।কেবলি মনে পড়ে ফুটপাথের ওই লোকগুলির কথা।আমাকে দু-তিন দিন সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন।”
অর্থাৎ মৃত্যুঞ্জয়ের মতো তিনিও যে পাগল হয়ে যাবেন তা বলতে দ্বিধা করেন নি। ছেলেমেয়েদের জন্য ভাবনা চিন্তা না থাকলেও ফুটপাথের সেই অনাহারী লোকেদের কথা টুনুর মার কেবলি মনে পড়ে। এরপর টুনুর মা নিখিলকে জানায়-“আচ্ছা, কিছুই কি করা যায় না।” কেননা এই সমস্ত ভাবনাতেই মৃত্যুঞ্জয়ের মাথা খারাপ হচ্ছে,আর দারুণ একটা হতাশা জেগেছে ওর মনে।তাই টুনুর মা জানায়-–“একেবারে মুষড়ে যাচ্ছেন দিনকে দিন।”
আলোচ্য গল্পটিতে গল্পকার টুনুর মার চরিত্রটিকে অপ্রধান চরিত্র হিসাবে দেখালেও টুনুর মার উদার,স্নেহময়ী,মমতাময়ী রুপটিকে যেমন ফুটিয়ে তুলেছেন তেমনি স্বামীর প্রতি অপরিসীম শ্রদ্ধা,ভালোবাসার স্বরূপটিও অঙ্কন করেছেন।
প্রশ্ন: ৩। ‘কে বাঁচায় কে বাঁচে’ –গল্পের নামকরণ কতখানি সার্থক হয়েছে তা আলোচনা কর। (৫)
উত্তর : মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে‘ গল্পটি ১৩৫০ বঙ্গাব্দের ভয়াবহ মন্বন্তরের পটভূমিকায় রচিত হয়েছে।গল্পের প্রধান চরিত্র মৃত্যুঞ্জয় আর এই মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিক অবস্থাকে কেন্দ্র করেই আলোচ্য গল্পের বিস্তার। অফিস আর সংসারই ছিল মৃত্যুঞ্জয়ের একমাত্র জগৎ।তাই দুর্ভিক্ষ পীড়িত কলকাতার করুণ জীবন চিত্র ছিল তার অজানা।কিন্তু হঠাৎ একদিন সে চরম সত্যের মুখোমুখি হয়।ফুটপাথে সে প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখে।লেখকের ভাষায়—–
“সেদিন আফিস যাওয়ার পথে মৃত্যুঞ্জয় প্রথম মৃত্যু দেখল অনাহারে মৃত্যু।”
আর এই মৃত্যু দৃশ্য প্রতক্ষ করার পর তার আদর্শবোধ,নীতিবোধ তাকে বার বার পীড়িত করে।সে বর্তমান পরিস্থিতির জন্য নিজেকে দায়ী মনে করে।এরপর থেকেই মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটে। সে সস্ত্রীক একবেলার ভাত না খেয়ে অনাহারী মানুষদের সেই ভাত বিলিয়ে দেয়।শুধু তাই নয়,তার মাইনের পুরো টাকাটা সে রিলিফ ফান্ডে দান করে দেয়।নিখিল মৃত্যুঞ্জয়কে বোঝানোর চেষ্টা করে যে,এইভাবে দেশের লোককে বাঁচানো সম্ভব নয়।কিন্তু মৃত্যুঞ্জয় নিখিলের কথায় কান দেয়নি।শেষ পর্যন্ত মৃত্যুঞ্জয় তার যথাসর্বস্ব দান করেও অনাহারীদের বাঁচাতে পারে না।তার পরিবার নেমে আসে অনাহারী মানুষদের কাছাকাছি।গল্পের শেষে আমরা দেখি মৃত্যুঞ্জয়ের গাঁ থেকে ধূলিমলিন সিল্কের জামা অদৃশ্য হয়ে যায়,পড়নে ধূতির বদলে চলে আসে ছেঁড়া ন্যাকড়া।ছোটো একটি মগ হাতে আরো দশজনের সঙ্গে পড়ে থাকে ফুটপাথে,কাড়াকাড়ি মারামারি করে লঙ্গর খানার খিচুরি খায় আর বলে—–
“গাঁ থেকে এইচি।খেতে পাইনে বাবা।আমায় খেতে দাও।”
আলোচ্য গল্পে মৃত্যুঞ্জয় মৃত্যু পীড়িত মানুষদের বাঁচাতে গিয়ে নিজেই পৌঁছে গেছে মৃত্যুর মুখে।আসলে এইভাবে নিজের যথাসর্বস্ব দান করে মুষ্টিমেয় কয়েকজনকে বাঁচানো গেলেও গোটা সর্বহারা শ্রেণিকে রক্ষা করা সম্ভব নয়।লেখক বোঝাতে চেয়েছেন-অন্যকে বাঁচাতে হলে প্রথমে নিজেকে বাঁচতে হবে।কেননা সঠিক পথ হল নিজে বাঁচা এবংঅন্যকেও বাঁচানো।আর এই গল্পে মৃত্যুঞ্জয় যে পথ বেছে নিয়েছে সেটা প্রকৃত পথ নয়।অনাহারী মানুষদের বাঁচাতে হলে নিজেকে বিকিয়ে দিয়ে নয়,বরং প্রচলিত সমাজ ব্যাবস্থার পরিবর্তন ঘটিয়েই সমাজের সকল শ্রেণির মানুষকে বাঁচানো সম্ভব।তাই সবশেষে বলা যায় যে,আলোচ্য গল্পের ব্যঞ্জনাধর্মী নামকরণ ‘কে বাঁচায়,কে বাঁচে’ সার্থক হয়েছে।
———————————————————————————————
—————————————————————————————-
প্রশ্ন ৪। “মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির অবস্থা শোচনীয়।”–মৃত্যুঞ্জয়ের বাড়ির এই শোচনীয় অবস্থার কারণ কি ? শোচনীয় অবস্থাটির বর্নণা দাও। (২+৩=৫)
উত্তর: মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা “কে বাঁচায়, কে বাঁচে” গল্পের প্রধান চরিত্র হলো মৃত্যুঞ্জয়। মৃত্যুঞ্জয় একদিন অফিসে যাবার পথে প্রথম অনাহারে মৃত্যু দেখেছিল।এই মৃত্যু দৃশ্য দেখে মৃত্যুঞ্জয়ের মানসিকতার পরিবর্তন ঘটে।সে সর্বদা অনাহারী মানুষদের কথা ভাবতে থাকে,শুধু তাই নয়,এর জন্য মৃত্যুঞ্জয় নিজেকে অপরাধী বলে মনে করে। সে বাড়িতে ভালোভাবে খেতে ও ঘুমাতে পারে না। মৃত্যুঞ্জয় ও তার স্ত্রী তাদের একবেলার ভাত না খেয়ে অনাহারীদের মধ্যে বিলিয়ে দেয়।এমন কি মৃত্যুঞ্জয় তার মাইনের পুরো টাকাটাই ত্রাণ তহবিলে দান করে দেয়।এরপর মৃত্যুঞ্জয় অফিসের কাজ ফাঁকি দেয়,কাজে ভুল করে,আস্তে আস্তে অফিস যাওয়াও বন্ধ করে দেয়। প্রায়ই সে চুপচাপ বসে থাকে,বাড়িতে ঠিকমতো না এসে পড়ে থাকে শহরের আদি-অন্তহীন ফুটপাথে এবং ডাস্টবিনের ধারে অনাহারী মানুষদের ঘুরে ঘুরে দেখে,পাড়ায় পাড়ায় লঙ্গরখানার খোঁজ করে। মৃত্যুঞ্জয়ের এ হেন পরিস্থিতিতেই তার বাড়ির অবস্থা শোচনীয় হয়ে ওঠে।
■ মৃত্যুঞ্জয়ের এইরকম অবস্থার কারণে তার স্ত্রী শয্যাশায়ী হয়ে পড়ে। টুনুর মা বিছানায় শুয়ে থেকেই বাড়ির অন্যান্য সদস্যদের তাগাদা দিয়ে স্বামীর খোঁজে বাইরে পাঠান। কিন্তু তারা মৃত্যুঞ্জয়কে খুঁজে না পেয়ে বাড়িতে এসে মিথ্যে সান্ত্বনা দেয় যে মৃত্যুঞ্জয় আর কিছুক্ষণ পরেই ফিরে আসবে। শুধু বাড়ির ছেলে বুড়োই নয়,মৃত্যুঞ্জয়ের খোজ নিতে নিখিলকেও মাঝেমাঝে আসতে হয়।টুনুর মা নিখিলকে সকাতরে অনুরোধ করে যে,নিখিল যেন মৃত্যুঞ্জয়কে একটু নজরে রাখে এবং তার সঙ্গে থাকে।এদিকে মৃত্যুঞ্জয়ের ছেলেমেয়েরা অবহেলায়,অনাদরে ক্ষুধার জ্বালায় চিৎকার করে কাঁদতে থাকে।তাই গল্পকার জানিয়েছেন——
“…ছেলেমেয়েগুলি অনাদরে অবহেলায় ক্ষুধার জ্বালায় চেঁচিয়ে কাঁদে।”
এইভাবে মৃত্যুঞ্জয়ের অনুপস্থিতিতে তার পরিবার তথা পরিবারের লোকজনদের এমন শোচনীয় অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল।
——————————————————————————
*** ২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য “কে বাঁচায় কে বাঁচে” গল্পের গুরুত্ত্বপূর্ণ চারটি প্রশ্নোত্তরের PDF 👇
@ গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকটি বিষয় দেখে রাখো @
১। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ২০২০
২। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ২০১৯
৩। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ২০১৮
৪। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ২০১৭
৫। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্ন ২০১৬
৬। উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার বাংলা প্রশ্নপত্র ২০২২
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতা
‘কে বাঁচায় কে বাঁচে ‘ গল্পের বড় প্রশ্ন
‘রূপনারানের কূলে’ কবিতার গুরুত্বপূর্ণ৩ টি প্রশ্নোত্তর
নানা রঙের দিন নাটকের বড় প্রশ্ন উত্তর
‘ক্রন্দনরতা জননীর পাশে’ কবিতার বড় প্রশ্ন
২০২৩ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য সম্পূর্ণ বাংলা সাজেশন এর জন্য এখানে ক্লিক করো