পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন , ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতার বড় প্রশ্ন , উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন 2024 free download, ২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রশ্নোত্তোর ।২০২৪ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার্থীদের জন্য গুরুত্ত্বপূর্ণ পাঁচটি প্রশ্নোত্তোর । উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪, Higher Secondary Bengali Suggestion 2024, hs bengali suggestion 2024 pdf, hs bengali suggestion 2024 pdf,’পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতার প্রশ্নোত্তর, |porte jane emon ek mojurer proshno,||bertolt brecht || উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন ২০২৪ |Higher Secondary Bengali Suggestion Question and Answer | উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা বিষয়ের সাজেশন অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নগুলির উত্তর PDF Download এর লিঙ্ক নীচে দেওয়া হল। Higher Secondary Bengali বা WBCHSE HS Bengali উচ্চ মাধ্যমিক বাংলা সাজেশন | HS bengali suggestion 2024এর জন্য সমগ্র গল্প কবিতা , নাটক ,ভাষা , শিল্প সংস্কৃতির ইতিহাসের প্রশ্ন ও উত্তরের জন্য এই ওয়েবসাইটটি ফলো করো ।
প্রশ্নোত্তরের শেষে PDF download এর লিঙ্ক দেওয়া আছে । তোমরা সাজেশনের সবগুলো প্রশ্ন উত্তরসহ সম্পূর্ণ বিনামূল্যে download করে নিতে পারো ।
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন|| (প্রশ্নমান ৫)
১) ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতা অবলম্বনে ইতিহাসের যে বঞ্চনার কথা তুলে ধরা হয়েছে তা নিজের ভাষায় লেখ।
অথবা
“কতসব খবর !/কতসব প্রশ্ন!”–এখানে কতগুলি প্রশ্ন রাখা হয়েছে ?
অথবা
পতায় পাতায় জয়/জয়োৎসবের ভোজ বানাতো কারা ?
উত্তর: শঙ্খ ঘোষ অনূদিত বের্টোল্ট ব্রেখ্ট এর কবিতা ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতায় কবি প্রথাগত ইতিহাসের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আসল ঘটনাকে তুলে ধরতে চেয়েছেন।পৃথিবীর ইতিহাসে,সভ্যতার উন্নতিতে শ্রমজীবী মানুষের অবদানই সবচেয়ে বেশি,তা তিনি প্রমান করতে উদ্দ্যোগী হয়েছেন এই কবিতায়।
থিবস্ নগরীর পৃথিবী বিখ্যাত সাতটি প্রবেশ দ্বার,কিংবা পেরুর রাজধানী সোনায় মোড়ানো,লিমার নির্মাতা হিসাবে ইতিহাস বই-এ তৎকালীন রাজার নাম লেখা থাকলেও এগুলি নির্মানের মূল কারীগর ছিল শ্রমিক ও রাজমিস্ত্রিরা।বারবার ধ্বংস হওয়ার পর ব্যাবিলনকে আবার গড়ে তোলা কিংবা বিশ্ববিখ্যাত চিনের প্রাচীর নির্মান প্রভৃতি ক্ষেত্রেও রাজমিস্ত্রিরা ইতিহাসের পাতার আড়ালে থেকে গেছে।সিজারের গল রাজ্য জয়,আলেকজান্ডারের ভারত জয়,কিংবা সাত বছরের যুদ্ধে দ্ধিতীয় ফ্রেডারিকের জয়ের কথা কবি উল্লেখ করেছেন।তিনি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন এইসব যুদ্ধ জয়ে একা রাজারই কৃতিত্ব ছিল না বরং প্রত্যেক সৈন্য,সেনাপতি এমনকি রাঁধুনি বা অন্যান্য সহকারীরাও সমান কৃতিত্বের অধিকারী।
বস্তুত সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের হাতেই ইতিহাসের চাবিকাঠি লুকিয়ে থাকে। কিন্তু ক্ষমতাবানদের হাতে প্রথাগত ইতিহাস সৃষ্টির অধিকার থাকায় তারা বইয়ের পাতায় শ্রমজীবী মানুষের কৃতিত্বের কথা প্রকাশ করেন না।তাই মানুষ প্রকৃত সত্য জানতে পারে না বা ভুলে যায়।এইভাবে আলোচ্য কবিতায় প্রচলিত ইতিহাসের সীমাবদ্ধতাকে তুলে ধরেছেন ব্রেখ্ট।
—————————————-
MCQ প্র্যাকটিস সেট / দ্বাদশ শ্রেণির বাংলা MCQ / শুধু নাম আর e-mail ID দিয়ে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে Bengali MCQ প্র্যাকটিস করে নাও। রূপতত্ত্ব MCQ
২) ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতার নামকরণের সার্থকতা বিচার করো। (৫)
উত্তর: বিখ্যাত জার্মান কবি ‘বের্টোল্ট ব্রেখ্ট’ তাঁর ‘Questions from a worker who reads’ শঙ্খ ঘোষকৃত অনুবাদ ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতায় সভ্যতাগর্বী ইতিহাসের উদাসীনতা ও শ্রমজীবী মানুষের প্রতি বঞ্চনার কথা বর্ণিত হয়েছে।ব্যঞ্জনাগত এই নামকরণ কতটা গভীর তাৎপর্যবহ তা কবিতার মূল বিষয়ের সঙ্গে আলোচনা করা যেতে পারে।
সৃষ্টির উষা লগ্ন থেকেই দুর্বলের উপর সবলের অত্যাচার প্রবাহমান।পরে তা শিক্ষাজীবী ও শ্রমজীবী মানুষের দ্বৈরথে পরিণত হয়।অশিক্ষিত মানুষ শ্রমজীবী ,কৃষিজীবী বলে জগতের যাবতীয় নির্মান কার্য করে থাকে।কিন্তু ইতিহাসে তারা স্থান পায় না-ক্ষমতাশালী রাজা-বাদশা,শিক্ষাজীবীরা সেখানে প্রাধান্য পায়।উদাহরণ হিসাবে কবিতায় থিবস্ ,লিমা,চিনের প্রাচীর প্রভৃতি কীর্তি নির্মানের প্রসঙ্গ এনেছেন কবি।
এতকাল ইতিহাসের এই অবদমন বা বঞ্চনার কেউ প্রশ্ন করেনি।ফলে পড়তে জানা এক মজুরের পড়া ইতিহাসে এই ত্রুটিগুলি প্রশ্নের আকারে উপস্থাপন করা হয়েছে।ফলে এতদিনের এই বঞ্চনা প্রথম স্বল্প শিক্ষিত মানুষের মনেই ঝড় তুলতে পেড়েছে।সেই সঙ্গে পৃথিবী জুড়ে তাদের কৃতিত্ব ও মহিমার কথা স্মরণ করে বঞ্চনার মানদন্ড তুলে ধরতে চেয়েছেন।তাই ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতার নামকরণটি শুধু সংগতই নয় হয়ে উঠেছে গভীর ব্যঞ্জনাবহ এবং মর্মস্পর্শী।
—————————————-
৩)”বইয়ে লেখে রাজার নাম।/রাজারা কি পাথর ঘাড়ে করে আনত?”–কারা,কেন পাথর ঘাড়ে করে এনেছিল ?(১+৪=৫) (২০১৭)
উত্তর: শঙ্খ ঘোষ অনূদিত বের্টোল্ট ব্রেখ্ট এর কবিতা ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতায় কবি প্রথাগত ইতিহাসের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আসল ঘটনাকে তুলে ধরতে চেয়েছেন।পৃথিবীর ইতিহাসে,সভ্যতার উন্নতিতে শ্রমজীবী মানুষের অবদানই সবচেয়ে বেশি।তিনি জানিয়েছেন ,রাজারা নয় প্রত্যেকটি নির্মান কার্যে শ্রমিকদের ভূমিকা সবচেয়ে বেশি। আর এই শ্রমিকরাই নির্মান কার্যের জন্য পাথর ঘাড়ে করে আনত।
থিবস্ নগরীর পৃথিবী বিখ্যাত সাতটি প্রবেশ দ্বার,কিংবা পেরুর রাজধানী সোনায় মোড়ানো,লিমার নির্মাতা হিসাবে ইতিহাস বই-এ তৎকালীন রাজার নাম লেখা থাকলেও এগুলি নির্মানের মূল কারীগর ছিল শ্রমিক ও রাজমিস্ত্রিরা।বারবার ধ্বংস হওয়ার পর ব্যাবিলনকে আবার গড়ে তোলা কিংবা বিশ্ববিখ্যাত চিনের প্রাচীর নির্মান প্রভৃতি ক্ষেত্রেও রাজমিস্ত্রিরা ইতিহাসের পাতার আড়ালে থেকে গেছে।সিজারের গল রাজ্য জয়,আলেকজান্ডারের ভারত জয়,কিংবা সাত বছরের যুদ্ধে দ্ধিতীয় ফ্রেডারিকের জয়ের কথা কবি উল্লেখ করেছেন।তিনি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন এইসব যুদ্ধ জয়ে একা রাজারই কৃতিত্ব ছিল না বরং প্রত্যেক সৈন্য,সেনাপতি এমনকি রাধুনী বা অন্যান্য সহকারীরাও সমান কৃতিত্বের অধিকারী।
বস্তুত সাধারণ শ্রমজীবী মানুষের হাতেই ইতিহাসের চাবিকাঠি লুকিয়ে থাকে। কিন্তু ক্ষমতাবানদের হাতে প্রথাগত ইতিহাস সৃষ্টির অধিকার থাকায় তারা বইয়ের পাতায় শ্রমজীবী মানুষের কৃতিত্বের কথা প্রকাশ করেন না।তাই রাজারা পাথর ঘাড়ে করে বয়ে না অনলেও,নির্মান কার্যে হাত না দিলেও বই-এ তাদের নামই লেখা হয়।আর অবহেলিত,বঞ্চিত শ্রমিকরা শাসকের কথায় কিংবা সভ্যতার স্বার্থে নির্দ্বিধায় পাথর ঘাড়ে করে এনে সাত দরজাওয়ালা থিবস্ নগরীর নির্মান করেছিল।
————————————–
৪) “কে আবার গড়ে তুলল এতবার ?” –কী গড়ে তোলার কথা বলা হয়েছে ? এই প্রশ্নের মাধ্যমে কবি কী বলতে ছেয়েছেন ? (১+৪=৫) (২০১৭)
উত্তর: শঙ্খ ঘোষ অনূদিত বের্টোল্ট ব্রেখ্ট এর কবিতা ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতায় কবি প্রথাগত ইতিহাসের আড়ালে লুকিয়ে থাকা আসল ঘটনাকে তুলে ধরতে চেয়েছেন।পৃথিবীর ইতিহাসে,সভ্যতার উন্নতিতে শ্রমজীবী মানুষের অবদানই সবচেয়ে বেশি,তা তিনি প্রমান করতে উদ্দ্যোগী হয়েছেন এই কবিতায়। “কে আবার গড়ে তুলল এতবার?”— এই পংক্তিটির মধ্যে দিয়ে কবি ধ্বংস হয়ে যাওয়া ব্যাবিলনকে পুনরায় গড়ে তোলার কথা বলেছেন।
থিবস্ নগরীর পৃথিবী বিখ্যাত সাতটি প্রবেশ দ্বার,কিংবা পেরুর রাজধানী সোনায় মোড়ানো,লিমার নির্মাতা হিসাবে ইতিহাস বই-এ তৎকালীন রাজার নাম লেখা থাকলেও এগুলি নির্মানের মূল কারীগর ছিল শ্রমিক ও রাজমিস্ত্রিরা।বারবার ধ্বংস হওয়ার পর ব্যাবিলনকে আবার গড়ে তোলা কিংবা বিশ্ববিখ্যাত চিনের প্রাচীর নির্মান প্রভৃতি ক্ষেত্রেও রাজমিস্ত্রিরা ইতিহাসের পাতার আড়ালে থেকে গেছে।সিজারের গল রাজ্য জয়,আলেকজান্ডারের ভারত জয়,কিংবা সাত বছরের যুদ্ধে দ্ধিতীয় ফ্রেডারিকের জয়ের কথা কবি উল্লেখ করেছেন।তিনি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন এইসব যুদ্ধ জয়ে একা রাজারই কৃতিত্ব ছিল না বরং প্রত্যেক সৈন্য,সেনাপতি এমনকি রাধুনী বা অন্যান্য সহকারীরাও সমান কৃতিত্বের অধিকারী।
“কে আবার গড়ে তুলল এতবার?”-এই প্রশ্নের মধ্যে দিয়ে কবি ব্যাবিলনের ধ্বংস ও পুনর্নির্মানের কাহিনিকেই তুলে ধরেছেন।ব্যাবিলন হল প্রাচীন ইরাকের ক্ষুদ্র একটি শহর।আর এই ব্যাবিলন বর্হিশত্রু দ্ধারা বারবার ধ্বংসপ্রাপ্ত হয় কিন্তু শ্রমিকরাই এই ব্যাবিলনকে পুনরায় গড়ে তোলেন।আর এই শ্রমিকরাই যে বারবার ধ্বংস হয়ে যাওয়া ব্যাবিলনকে পুনরায় গড়ে তুলেছিলেন সেটা বোঝাতে গিয়েই কবি এই মন্তব্যটি করেছেন।
—————————————-
৫) “ভারত জয় করেছিল তরুণ আলেকজান্ডার ।/একলাই না কি ?”—আলেকজান্ডার কে ছিলেন ?’একলাই না কি’ বলতে কবি কী বুঝিয়েছেন ? (১+৪=৫) (২০১৯)
উত্তর: শঙ্খ ঘোষ অনূদিত বের্টোল্ট ব্রেখ্ট এর কবিতা ‘পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন’ কবিতায় আলেকজান্ডার ছিলেন গ্ৰিক বীর,ম্যাসিডনের রাজা। আলেকজান্ডার ছিলেন ফিলিপের পুত্র। ৩৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে পারস্য সম্রাট দারায়ুসকে পরাজিত করে তিনি কাবুল উপত্যকায় পৌঁছান। ৩২৬ খ্রিস্টপূর্বাব্দে তিনি সিন্ধু অতিক্রম করে ভারত আক্রোমন করেন।তক্ষশিলার রাজা অম্ভি এবং অনেক ছোটো ছোটো রাজা তার বশ্যতা স্বীকার করলেও পুরুর সঙ্গে কঠিন লড়াই -এ তাকে জিততে হয়।বিতস্তা ও বিপাশা নদীর তীরবর্তী এক বিস্তৃর্ণ অঞ্চল আলেকজান্ডার জয় করেন।
আলোচ্য কবিতায় কবি দেখিয়েছেন- থিবস্ নগরীর পৃথিবী বিখ্যাত সাতটি প্রবেশ দ্বার,কিংবা পেরুর রাজধানী সোনায় মোড়ানো,লিমার নির্মাতা হিসাবে ইতিহাস বই-এ তৎকালীন রাজার নাম লেখা থাকলেও এগুলি নির্মানের মূল কারীগর ছিল শ্রমিক ও রাজমিস্ত্রিরা।বারবার ধ্বংস হওয়ার পর ব্যাবিলনকে আবার গড়ে তোলা কিংবা বিশ্ববিখ্যাত চিনের প্রাচীর নির্মান প্রভৃতি ক্ষেত্রেও রাজমিস্ত্রিরা ইতিহাসের পাতার আড়ালে থেকে গেছে।সিজারের গল রাজ্য জয়,আলেকজান্ডারের ভারত জয়,কিংবা সাত বছরের যুদ্ধে দ্ধিতীয় ফ্রেডারিকের জয়ের কথা কবি উল্লেখ করেছেন।তিনি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিয়েছেন এইসব যুদ্ধ জয়ে একা রাজারই কৃতিত্ব ছিল না বরং প্রত্যেক সৈন্য,সেনাপতি এমনকি রাধুনী বা অন্যান্য সহকারীরাও সমান কৃতিত্বের অধিকারী।তাই আলেকজান্ডারের ভারত জয়ের প্রসঙ্গে কবি জানিয়েছেন—
“ভারত জয় করেছিল তরুণ আলেকজান্ডার।
একলাই না কি?”
অর্থাৎ কবি বোঝাতে চেয়েছেন যে আলেকজান্ডারের একক প্রচেষ্ঠায় ভারত জয় করা সম্ভব হয়নি।আলেকজান্ডারের ভারত জয় সম্ভব হয়েছে তার বিশ্বস্ত সেনাবাহিনীর জন্য। তাই রাজা-বাদশাদের যুদ্ধ জয়ের পিছনে যে শ্রমজীবী মানুষেরও একটা অবদান রয়েছে এটা বোঝাতেই কবি উদ্ধৃত মন্তব্যটি করেছেন।
—————————————
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতার সাজেশন সম্পূর্ণ বিনামূল্যে Download করো । 👇
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা সম্পূর্ণ সাজেশনের জন্য এখানে ক্লিক করো ।
‘অলৌকিক’ গল্পের প্রশ্নোত্তরসহ সাজেশন
উচ্চমাধ্যমিক বাংলা MCQ Practice SET || বিনামূল্যে শুধু নাম আর email ID দিয়ে অনলাইন MCQ প্র্যাকটিস করো https://shekhapora.com/sahitya-charcha-quiz-set-3/
@ গুরুত্বপূর্ণ আরও কয়েকটি বিষয় দেখে রাখো @
পড়তে জানে এমন এক মজুরের প্রশ্ন কবিতা
‘কে বাঁচায় কে বাঁচে ‘ গল্পের বড় প্রশ্ন