অসুখী একজন | পাবলো নেরুদা | সেতু পাঠক্রম এর পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র | অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখোঃ
১.১ পাবলো নেরুদা নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন — (ক) ১৯৭০ সালে , (খ) ১৯৭১ সালে , (গ) ১৯৭২ সালে , (ঘ) ১৯৭৩ সালে ।
উত্তরঃ- (খ) ১৯৭১ সালে ।
১.২ “ধরে গেল আগুন” — কোথায় ? — (ক) ঘন অরণ্যে , (খ) জনবসতিতে , (গ) ফসলের ক্ষেতে , (ঘ) সমস্ত সমতলে ।
উত্তরঃ- (ঘ) সমস্ত সমতলে ।
১.৩ ‘শান্ত হলুদ দেবতারা’ হাজার বছর ধরে — (ক) ধ্যানে ডুবে থেকে স্বপ্ন দেখছিলেন , (খ) জীবনের প্রতি উদাসীন ও নির্লিপ্ত ছিলেন , (গ) মানুষকে ধৈর্য ও সহনশীলতার শিক্ষা দিচ্ছিলেন , (ঘ) অহিংস হতে মানুষকে উদবুদ্ধ করছিলেন ।
উত্তরঃ– (ক) ধ্যানে ডুবে থেকে স্বপ্ন দেখছিলেন ।
১.৪ “তারা আর স্বপ্ন দেখতে পারলো না” —– তারা বলতে এখানে – (ক) মানুষ , (খ) শিশুরা , (গ) শান্ত পুরোহিতরা , (ঘ) শান্ত হলুদ দেবতারা ।
উত্তরঃ- (ঘ) শান্ত হলুদ দেবতারা।
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ
২.১ ‘অসুখী একজন’ কবিতার তরজমা কে করেছেন ?
উত্তরঃ– অসুখী একজন’ কবিতার তরজমা করেছেন নবারুণ ভট্টাচার্য ।
২.২ ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কে কথকের অপেক্ষায় ছিল ?
উত্তরঃ- ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কথকের অপেক্ষায় তার প্রিয়তমা ছিল ।
২.৩ ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি কাদের মৃত্যুর প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন ?
উত্তরঃ– ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি তার প্রিয়তমার মৃত্যুর প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন ।
২.৪ “সে জানত না।” — তার অজানা বিষয়টি কী ?
উত্তরঃ- ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবির প্রিয়তমা জানত না যে কবি আর ফিরে আসবে না ।
২.৫ ‘তারপর যুদ্ধ এল।’ — যুদ্ধের আগমনকে ‘অসুখী একজন’ কবিতার কথক কোন উপমায় ব্যবহার করেছেন ?
উত্তরঃ– ‘অসুখী একজন’ কবিতায় যুদ্ধের আগমনকে কবি আগ্নেয়পাহাড়ের উপমায় ব্যবহার করেছেন । আগ্নেয়পাহাড় চারপাশে ছড়িয়ে দেয় জ্বলন্ত লাভা । সেই আগুনে ছাই হয়ে যায় জীবনের যাবতীয় চিহ্ন । এভাবে যুদ্ধের ফলে মানুষের মনে জমে থাকা হিংসা-দ্বেষ আর ঘৃণা লাভার মতো ছিটকে পড়ে । অপমৃত্যু ঘটে মানবতার । এই মৃত্যুময় ধ্বংসলীলার নারকীয় রূপটিকে ফুটিয়ে তুলেছেন ।
২.৬ ‘অসুখী একজন’ কবিতা অনুসরণে কথকের গৃহস্থালির পরিচয় দাও ।
উত্তরঃ- ‘অসুখী একজন’ কবিতা অনুসরণে কথকের গৃহস্থালির যে পরিচয় পাওয়া যায় তা হল মিষ্টি বাড়ি , ঝুলন্ত বারান্দা , গোলাপি গাছ , চিমনি ও প্রাচীন জলতরঙ্গ ।
২.৭ “তারা আর স্বগ্ন দেখতে পারল না ।” — কাদের কথা বলা হয়েছে ? তারা কেন আর স্বপ্ন দেখতে পারল না ?
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় এখানে তারা বলতে শান্ত হলুদ দেবতাদের কথা বলা হয়েছে ।
শান্ত হলুদ দেবতারা আর স্বপ্ন দেখতে পারল না কেননা হাজার বছর ধরে যারা মন্দিরে ধ্যানমগ্ন ছিল যুদ্ধের ফলে তারাও ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় ।
২.৮ “যেখানে ছিল শহর/সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা।” — ‘অসুখী একজন’ কবিতা অনুসরণে শহরের সেই পরিস্থিতির বিবরণ দাও ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি এক শহরের বর্ণনা দিয়েছেন । যুদ্ধের করাল গ্রাসে কবির ঘরবাড়ি , দেবালয় সমস্ত কিছু চূর্ণ হয়ে আগুনে জ্বলে যায় । যুদ্ধের সেই করাল গ্রাস থেকে বাদ যায়নি শহরটিও । যুদ্ধে শহর পুড়ে ছারখার হয়ে যায় । চারিদিকে শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকে কাঠকয়লা , দোমড়ানো লোহা আর মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা । এভাবেই যুদ্ধের তাণ্ডবে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল ।
২.৯ “সেই মেয়েটির মৃত্যু হলো না ।” — কোন মেয়েটির কথা বলা হয়েছে ? তার মৃত্যু না হওয়ার কারণ কী ?
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় যে মেয়েটির কথা বলা হয়েছে তিনি হলেন কবির প্রিয়তমা ।
কবি তার প্রিয়তমাকে অপেক্ষায় রেখে দূরে চলে যান । কিন্তু মেয়েটি তা জানত না। তাই সে অপেক্ষা করে গেছে । এভাবে বছরের পর বছর চলে যায় , বৃষ্টিতে কবির পদচিহ্ন ধুয়ে যায় । এরপর যুদ্ধ শুরু হয়। যুদ্ধের করাল গ্রাসে শহর , দেবালয় চূর্ণ-বিচূর্ণ হয় এবং শিশুসহ অজস্র মানুষের মৃত্যু হয় । কিন্তু অপেক্ষামান মেয়েটির মৃত্যু হয়নি কেননা কবির প্রতি তার যে ভালোবাসা তা অমর , চিরন্তন ও শাশ্বত ।
২.১০ ‘অসুখী একজন’ কবিতা অনুসরণে যুদ্ধের অভিঘাত কীভাবে কথককে বিচলিত করেছে তার পরিচয় দাও ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি তাঁর প্রিয়তমাকে দরজায় দাঁড় করিয়ে রেখে অনেক দূরে চলে গেছেন । এভাবে একটা বছর কেটে যায় । বৃষ্টি এসে কবির পায়ের দাগ ধুয়ে দিয়ে যায় , রাস্তায় নতুন ঘাস জন্মায় । তার পর যে ভয়ংকর যুদ্ধ শুরু হয় । কবির প্রিয় স্বদেশভূমি রক্তে রাঙা হয়ে উঠে । যুদ্ধের সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে শিশু সহ অজস্র মানুষের । যুদ্ধের করাল গ্রাসে বাড়ি ঘর সব ধ্বংস হয়ে যায় । আর ধ্যানমগ্ন দেবতাদের প্রতিকৃতি উল্টে পড়ে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় । যুদ্ধের সেই তাণ্ডব থেকে বাদ যায়নি কবির প্রিয় সুন্দর বাড়ি , বারান্দার ঝুলন্ত বিছানা , গোলাপি গাছ , চিমনি , প্রাচীন জলতরঙ্গ পর্যন্ত । যে যুদ্ধ শুধু মানুষের প্রাণ নিয়েছিল তা বিপর্যয় ঘটাতেও সক্ষম হয়েছে । কবির ভাষায় — “যেখানে ছিল শহর / সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা ।” এভাবেই যুদ্ধের অভিঘাত কবিকে চলিত করেছিল ।
২.১১ “যেখানে ছিল শহর / সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা ।” — একটি আস্ত শহর কীভাবে কাঠকয়লার পরিণত হল তা বুঝিয়ে দাও ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি এক শহরের বর্ণনা দিয়েছেন । যুদ্ধের করাল গ্রাসে কবির ঘরবাড়ি , দেবালয় সমস্ত কিছু চূর্ণ হয়ে আগুনে জ্বলে যায় । যুদ্ধের সেই করাল গ্রাস থেকে বাদ যায়নি শহরটিও । যুদ্ধে শহর পুড়ে ছারখার হয়ে যায় । চারিদিকে শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকে কাঠকয়লা , দোমড়ানো লোহা আর মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা । এভাবেই যুদ্ধের তাণ্ডবে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল । কবি বলেছেন — “যেখানে ছিল শহর / সেখানে ছড়িয়ে রইল কাঠকয়লা ।”
২.১২ “শিশু আর বাড়িরা খুন হলো ।” — যুদ্ধ কীভাবে একটি শান্ত , নিরূপদ্রব স্থানকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করে তা নিয়ে কমবেশি ১৫০ শব্দে একটি প্রবন্ধ রচনা করো ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি তাঁর প্রিয়তমাকে দরজায় দাঁড় করিয়ে রেখে অনেক দূরে চলে গেছেন । এভাবে একটা বছর কেটে যায় । বৃষ্টি এসে কবির পায়ের দাগ ধুয়ে দিয়ে যায় , রাস্তায় নতুন ঘাস জন্মায় । তার পর যে ভয়ংকর যুদ্ধ শুরু হয় । কবির প্রিয় স্বদেশভূমি রক্তে রাঙা হয়ে উঠে । যুদ্ধের সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে শিশু সহ অজস্র মানুষের । যুদ্ধের করাল গ্রাসে বাড়ি ঘর সব ধ্বংস হয়ে যায় । আর ধ্যানমগ্ন দেবতাদের প্রতিকৃতি উল্টে পড়ে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় । যুদ্ধের সেই তাণ্ডব থেকে বাদ যায়নি কবির প্রিয় সুন্দর বাড়ি , বারান্দার ঝুলন্ত বিছানা , গোলাপি গাছ , চিমনি , প্রাচীন জলতরঙ্গ পর্যন্ত । যুদ্ধের সেই করাল গ্রাস থেকে বাদ যায়নি শহরটিও । যুদ্ধে শহর পুড়ে ছারখার হয়ে যায় । চারিদিকে শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকে কাঠকয়লা , দোমড়ানো লোহা আর মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা । এভাবেই যুদ্ধের তাণ্ডবে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছিল । যুদ্ধ এভাবেই একটি শান্ত , নিরূপদ্রব স্থানকে মৃত্যু উপত্যকায় পরিণত করে ।
২.১৩ “আমি তাকে ছেড়ে দিলাম / অপেক্ষায় দাঁড় করিয়ে রেখে দরজায় / আমি চলে গেলাম দূর..দূরে ।” — লোকটি চলে যাওয়ার পরের ঘটনাক্রম বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি তাঁর প্রিয়তমাকে দরজায় দাঁড় করিয়ে রেখে অনেক দূরে চলে যান । তার পর একটা বছর কেটে যায় । বৃষ্টি এসে কবির পায়ের দাগ ধুয়ে দিয়ে যায় , রাস্তায় নতুন ঘাস জন্মায় । তার পর যে ভয়ংকর যুদ্ধ শুরু হয় । কবির প্রিয় স্বদেশভূমি রক্তে রাঙা হয়ে উঠে । যুদ্ধের সেই রক্তক্ষয়ী সংগ্রামে মৃত্যুবরণ করতে হয়েছে শিশু সহ অজস্র মানুষের । যুদ্ধের করাল গ্রাসে বাড়ি ঘর সব ধ্বংস হয়ে যায় । আর ধ্যানমগ্ন দেবতাদের প্রতিকৃতি উল্টে পড়ে ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যায় । যুদ্ধের সেই তাণ্ডব থেকে বাদ যায়নি কবির প্রিয় সুন্দর বাড়ি , বারান্দার ঝুলন্ত বিছানা , গোলাপি গাছ , চিমনি , প্রাচীন জলতরঙ্গ পর্যন্ত । যুদ্ধের সেই করাল গ্রাস থেকে বাদ যায়নি শহরটিও । যুদ্ধে শহর পুড়ে ছারখার হয়ে যায় । চারিদিকে শুধু ছড়িয়ে ছিটিয়ে পড়ে থাকে কাঠকয়লা , দোমড়ানো লোহা আর মৃত পাথরের মূর্তির বীভৎস মাথা । যুদ্ধের তাণ্ডবে শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয় । তবু অপেক্ষামান মেয়েটির মৃত্যু হয়নি কেননা কবির প্রতি তার যে ভালোবাসা তা অমর , চিরন্তন ও শাশ্বত । তাই সে অপেক্ষা করে আছে ।
২.১৪ ‘সেই মিষ্টি বাড়ি’ সম্বন্ধে লেখক যে ছবি এঁকেছেন তা নিজের ভাষায় লেখো ।
উত্তরঃ- পাবলো নেরুদার ‘অসুখী একজন’ কবিতায় কবি এক মিষ্টি বাড়ির কথা বলেছেন । সেটি আসলে কবির স্বপ্নবিজরিত বাড়ি । তাকে কবি সুন্দর পরিবেশে গড়ে তুলেছেন । কবির মিষ্টি বাড়িটির বারান্দায় ছিল ঝুলন্ত বিছানা , যেখানে তিনি ঘুমাতেন । বরান্দার পাশে ছিল গোলাপি গাছ , ছড়ানো করতলের মতো পাতা , চিমনি ও প্রাচীন জলতরঙ্গ ।
আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকিঃ দশম শ্রেণি
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্নোত্তর
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ধীবর বৃত্তান্ত’
বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান
বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান
গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।
বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা
আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান
গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান
কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান
বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।
(অনুসন্ধান বিষয়কঃ সেতু পাঠক্রম দশম শ্রেণির বাংলা, শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | দশম শ্রেণি | ‘অসুখী একজন কবিতা, asukhi ekjon, class x bengali,অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অসুখী একজন কবিতার প্রশ্ন উত্তর,)