পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | ‘ইলিয়াস’ গল্প | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র
‘ইলিয়াস’ গল্প
১। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :
১.১ ইলিয়াসের বিয়ের এক বছর পরে যখন তার বাবা মারা গেল তখন সে ছিল –
ক) খুব ধনী
খ) না ধনী, না দরিদ্র
গ) খুব গরীব
ঘ) খুব ক্ষমতা সম্পন্ন
উঃ খ) না ধনী, না দরিদ্র
১.২ ইলিয়াসের সবচাইতে ভালাে ঘোড়াগুলি চুরি করে নিয়ে গিয়েছিল –
ক) কিরবিজরা
খ) কজাকিরা
গ) প্রতিবেশীর
ঘ) মহম্মদ শা।
উঃ ক) কিরবিজরা
১.৩ ‘যতদিন ধনী ছিলাম, কখনও সুখ পায়নি ।’ – একথা বলেছে –
ক) ইলিয়াস
খ) ইলিয়াসের প্রতিবেশী
গ) ইলিয়াসর স্ত্রী
ঘ) ইলিয়াসের কন্যা।
উঃ গ) ইলিয়াসর স্ত্রী
১.৪ ইলিয়াস তার বাড়ি থেকে তাড়িয়ে দিয়েছিলেন –
ক) বড়াে ছেলে বউকে
খ) ছােটো ছেলে বউকে
গ) মেয়ে-জামাইকে
ঘ) প্রধান চাকরকে
উঃ খ) ছােটো ছেলে বউকে
২। নীচের প্রশ্নগুলির উত্র দাও :
২.১ “উফা প্রদেশের ইলিয়াস নামে একজন বাসকি বাস করত ।” — উফা কোথায় অবস্থিত ? বাসকির বলতে কী বোঝায় ?
উঃ উফা কোথায় অবস্থিত : উফা প্রদেশ ; বেলাইয়া নদীর তীরে অবস্থিত শিল্পসমৃদ্ধ শহর । বর্তমানে বাসকোর্বোস্তান বা বাসকির প্রজাতন্ত্রের রাজধানী ।
বাসকির বলতে কী বোঝায় : বাসকির : তুরস্কের একটি জনগোষ্ঠী । ইউরােপ ও এশিয়ার সংযােগস্থলে উরাল পর্বতের পাদদেশে এরা বসতি গড়েছিল । জীবিকা ছিল পশুপালন এবং দুধ, কুমিস, মাংস প্রভৃতি বিক্রি করা । পরে এই অংশ রাশিয়ার অন্তর্ভুক্ত হয় ।
২.২ “সে প্রচুর সম্পত্তি করে ফেলল ।” – সে বলতে কার কথা বলা হয়েছে ? সে কীভাবে প্রচুর সম্পত্তি করতে সমর্থ হলো ?”
উঃ সে বলতে কার কথা বলা হয়েছে : লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া উদ্ধৃত অংশে সে বলতে কার ইলিয়াসের বলা হয়েছে ।
সে কীভাবে প্রচুর সম্পত্তি করতে সমর্থ হলো : ইলিয়াস এবং তার স্ত্রী সকলের আগে ঘুম থেকে ওঠে আর সকলের পরে ঘুমোতে যায় । তারা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করে । ফলে প্রতিবছর তার অবস্থার উন্নতি হতে লাগলো । এইভাবে পঁয়ত্রিশ বছর পরিশ্রম করে সে প্রচুর সম্পত্তি করতে সমর্থ হলো
২.৩ “তখন আমরা পেয়েছি সত্যিকারের সুখ:” – কাদের কথা বলা হয়েছে ? তারা সত্যিকারের সুখ বলতে কী বুঝিয়েছেন ?
উঃ কাদের কথা বলা হয়েছে : লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া উদ্ধৃত অংশে ইলিয়াস ও তার স্ত্রীর কথা বলা হয়েছে ।
তারা সত্যিকারের সুখ বলতে কী বুঝিয়েছেন : এখনকার দুরবস্থার কথা ভেবে তাদের খুব কষ্ট হচ্ছে কী না সে প্রসঙ্গে শাম-শেমাগি জানায় পূর্বে তাদের ধন – সম্পদ থাকলেও প্রকৃত সুখ ছিল না । কারণ নানা কারণেই তাদের দুশ্চিন্তা লেগেই থাকত । আর এখন তাদের কোনো ঝগড়া নেই, দুশ্চিস্তা নেই । তারা স্বেচ্ছায় খাটে, কাজ শেষে সুখশান্তির কথা বলে । তাদের এখন আত্মার কথা ভাবার, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার সময় আছে । তারা সত্যিকারের সুখ বলতে এ কথাই বুঝিয়েছেন ।
২.৪ “বৃদ্ধ সম্পতিকে সাহায্য করবার তখন কেউ নেই ।” – বৃদ্ধ ইলিয়াস দম্পতির এমন অবস্থা কীভাবে হয়েছিল ? তারপর বৃদ্ধ দম্পতির জীবনে কোন্ পরিবর্তন এল ?
উঃ বৃদ্ধ ইলিয়াস দম্পতির এমন অবস্থা কীভাবে হয়েছিল : উদ্ধৃত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াস তার ছােটো ছেলেকে বাড়ি থেবকে তাড়িয়ে
দেয় । তাকে একটি বাড়ি ও কিছু গোরু-ঘােড়াও দিয়েছিল । ফলে তার সম্পত্তিতে টান পড়েছিল । তারপরেই মড়ক লেগে অনেকগুলো ভেড়া মরে যায় । তারপরেই দেখা দিয়েছিল দুর্ভিক্ষ । তাই কোথাও খড় পাওয়া গেল না । ফলে অনেক গােরু-মােষ না খেয়ে মারা যায় । তারপর কিরবিজরা ভালো ঘোড়াগুলি চুরি করে নিয়েছিল । এইভাবেই বৃদ্ধ ইলিয়াস দম্পতির অবস্থা খারাপ হয়েছিল।
তারপর বৃদ্ধ দম্পতির জীবনে কোন্ পরিবর্তন এল : এরপর তাঁদের অবস্থা যত খারাপ হতে লাগল তত শরীরের শক্তিও কমতে লাগলো। সত্তর বছর বয়সে ইলিয়াস তার পশমের কোট, কম্বল, ঘোড়ার জিন, তাঁবু ও অবশেষে গৃহপালিত পশুগুলো বিক্রি করে তারা একেবারে সর্বস্বান্ত হয়ে পড়লো । ফলে বৃদ্ধ দম্পতিকে অজানা লোকের বাড়িতে বাস করে, কাজ করে খেতে হত ।
২.৫ “সুখী জীবন কাকে বলে কোনোদিন বৃঝিনি।” – প্রচুর সম্পত্তি থাকলেও ইলিয়াস দম্পতি আগে কেন সৃখী জীবন পান নি তা ব্যাখ্যা করাে।
উঃ উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । উক্তিটির বক্তা শাম-শেমাগি । সে জানায় পূর্বে তাদের ধন – সম্পদ থাকলেও প্রকৃত সুখ ছিল না । প্রকৃত সুখী জীবন কাকে বলে তা তারা কোনোদিন বোঝেনি । কারণ তাদের এক মুহূর্তের জন্য শান্তি ছিল না, কথা বলার সময় ছিল না, অন্তরের কথা ভাবার সময় ছিল না, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার সময় ছিল না । অতিথি এলে কী খাওয়াবে, কী উপহার দেবে তা নয় দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না । এছাড়া নিজেদের স্বার্থে মজুরদের উপর করা নজর রাখার কারণে তাদের মনে পাপবোধ কাজ করতো ।
২. ৬ ‘এটা খুবই জ্ঞানের কথা’ – জ্ঞানের কথাটি কী ?
উঃ জ্ঞানের কথাটি কী : উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াস জানায় সে আর তার স্ত্রী অবুঝ ছিল, তাই সম্পত্তি হারিয়ে কেঁদেছিল । কিন্তু ঈশ্বর তাদের কাছে সত্যকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন । ইলিয়াস তার অভিজ্ঞতা সকলের কল্যাণের জন্য বলেছে । ইলিয়াসের বক্তব্যকেই ‘জ্ঞানের কথা’ বলা হয়েছে ।
২.৭ ‘বুড়ি আবার কথা বলল’ – ইলিয়াস গল্গে বুড়ির কথার গুরুত্ব আলােচনা করাে ।
উঃ উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । এখানে ‘বুড়ি’ হল ইলিয়াসের স্ত্রী শাম-শেমাগি । সে জানায় পূর্বে তাদের ধন – সম্পদ থাকলেও প্রকৃত সুখ ছিল না । প্রকৃত সুখী জীবন কাকে বলে তা তারা কোনোদিন বোঝেনি । কারণ তাদের এক মুহূর্তের জন্য শান্তি ছিল না, কথা বলার সময় ছিল না, অন্তরের কথা ভাবার সময় ছিল না, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার সময় ছিল না । অতিথি এলে কী খাওয়াবে, কী উপহার দেবে তা নয় দুশ্চিন্তার অন্ত ছিল না । এছাড়া নিজেদের স্বার্থে মজুরদের উপর করা নজর রাখার কারণে তাদের মনে পাপবোধ কাজ করতো ।
২.৮ ইলিয়াস গল্পে কাকে ‘বাবাই’ সম্বোধন করা হয়েছে ?
উঃ লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্পে ইলিয়াসকে বাবাই’ সম্বোধন করা হয়েছে ।
২.৯ ‘এ বিষযে তিনি পুরাে সত্য বলতে পারবেন ।’ – তিনি কে ? কোন্ বিষযে তিনি সত্য বলতে পারবেন বলে বক্তার ধারণা ?
উঃ তিনি কে : লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া উক্ত অংশে ‘তিনি’ হলেন ইলিয়াসের স্ত্রী শাম-শেমাগি ।
কোন্ বিষযে তিনি সত্য বলতে পারবেন বলে বক্তার ধারণা : মহম্মদ শা-র বাড়িতে আগত জনৈক অতিথি এখনকার দুরবস্থার কথা ভেবে কষ্ট হচ্ছে কি না জানতে চাইলে ইলিয়াস বলে যে, উক্ত বিষয়ে সত্য বলতে পারবে তার স্ত্রী শাম-শেমাগি । সে মনে করে সাংসারিক অভিজ্ঞতার কথা অবিকৃতভাবে একমাত্র নারীরাই বলতে পারে । তাদের বলার মধ্যে অতিরঞ্জকতা, ছলনা থাকে না বলেই ইলিয়াসের বিশ্বাস ।
২.১০ কারা ইলিয়াসের ভালাে ঘোড়াগুলাে চুরি করেছিল ?
উঃ কিরবিজরা ইলিয়াসের ভালাে ঘোড়াগুলাে চুরি করেছিল ।
২.১১ ‘ফলে ইলিয়াসের সম্পত্তিতে টান পড়ল ।’ – কেন ইলিয়াসের এমন পরিস্থিতি হয়েছিল ?
উঃ উদ্ধৃত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াসের ছোট বউটি ছিল ঝগড়াটে । তাদের ইলিয়াসের আদেশ মানত না । সে তার ছােটো ছেলেকে বাড়ি থেবকে তাড়িয়ে দেয় । ইলিয়াস তাকে একটি বাড়ি ও কিছু গোরু-ঘােড়াও দিয়েছিল । ফলে তার সম্পত্তিতে টান পড়েছিল ।
২.১২ ‘পঞ্চাশ বছর ধরে সুখ খুঁজে খুঁজে এতোদিনে পেয়েছি ।’ – বক্তার বক্তব্য অনুসরণে তাঁর সুখের পরিচয় দাও।
উঃ বক্তার বক্তব্য অনুসরণে তাঁর সুখের পরিচয় দাও : উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । উক্তিটির বক্তা শাম-শেমাগি । পূর্বে তাদের ধব-সম্পদ থাকলেও প্রকৃত সুখ ছিল না । ভাগ্যের চাকার আবর্তে সর্বস্ব হারিয়ে হারিয়ে ফেললেও এখন তাদের কোনো ঝগড়া নেই, দুশ্চিস্তা নেই । তারা স্বেচ্ছায় খাটে, কাজ শেষে সুখশান্তির কথা বলে । তাদের এখন আত্মার কথা ভাবার, ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা করার সময় আছে ।
২.১৩ ইলিয়াসের প্রতিবেশিরা তাকে ঈর্ষা করত কেন ?
উঃ ইলিয়াসের বিয়ের এক বছর পর যখন তার বাবা মারা যায় তখন সে বিশেষ ধনী ছিল না । কিন্তু ইলিয়াসের তার সম্পত্তি একটু একটু করে বাড়তে থাকে ইলিয়াস এবং তার স্ত্রী সকলের আগে ঘুম থেকে ওঠে আর সকলের পরে ঘুমোতে যায় । তারা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কাজ করে । ফলে প্রতিবছর তার অবস্থার উন্নতি হতে লাগলো । এইভাবে পঁয়ত্রিশ বছর পরিশ্রম করে সে প্রচুর সম্পত্তি করতে সমর্থ হলো । স্বাভাবিক কারণেই তার প্রতিপত্তিতে প্রতিবেশি তাকে ঈর্ষা করতো ।
২.১৪ ‘সেও তো পাপ’ – কোন্ আচরণকে পাপ বলা হয়েছে ?
উঃ কোন্ আচরণকে পাপ বলা হয়েছে : উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াস ও তার স্ত্রী নিজেদের স্বার্থে মজুরদের দিকে নজর রাখত যাতে তারা কম খেটে বেশি খেতে না পারে । ইলিয়াসের স্ত্রী তাদের এই আচরণকে পাপ বলেছেন ।
২.১৫ ‘অতিথিরা বিস্মিত, গৃহস্বামীরাও বিস্মিত’- তাদের বিস্ময়ের কারণ কী ?
উঃ তাদের বিস্ময়ের কারণ কী : উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াসের স্ত্রী শাম-শেমাগি বলেছেন পঞ্চাশ বছর ধরে ইলিয়াস ও তার স্ত্রী একসঙ্গে বাস করে শত চেষ্টাতেওঁ সুখ খুঁজে পায়নি । আজ তারা সর্বস্ব হারিয়ে ভাড়াটে মানুষের মতো বেঁচে আছে । তা সত্ত্বেও আজ তারা সত্যিকারের সুখ পেয়েছে , আজ আর তারা কিছুই চায় না । তার এই কথা শুনে অতিথিরা ও গৃহস্বামী সকলেই বিস্মিত হয়েছে ।
২.১৬ ‘শুনে অথিতি ভাবতে বসল’ – কোন্ কথা শুনে অতিথিরা ভাবতে বসেছিল ?
উঃ কোন্ কথা শুনে অতিথিরা ভাবতে বসেছিল : উক্ত অংশটি লিও তলস্তয় – এর লেখা ‘ইলিয়াস’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । ইলিয়াস জানায় সে আর তার স্ত্রী অবুঝ ছিল, তাই সম্পত্তি হারিয়ে কেঁদেছিল । কিন্তু ঈশ্বর তাদের কাছে সত্যকে উন্মুক্ত করে দিয়েছেন । সেই সঙ্গে মোল্লা জানান এটা জ্ঞানের কথা । ইলিয়াস যা বলেছে তা সবই সত্য এবং কথাগুলো পবিত্র গ্রন্থে লেখা আছে । এই কথাগুলো শুনে অতিথিরা ভাবতে বসেছিল ।
আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ধীবর বৃত্তান্ত’
বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান
বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান
গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।
বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা
আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান
গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান
কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান
বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।
(অনুসন্ধান বিষয়কঃ সেতু পাঠক্রম নবম শ্রেণির বাংলা,শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | নবম শ্রেণি | ‘ইলিয়াস’ গল্প, Ilias class ix )