You are currently viewing ‘অভিষেক’ মাইকেল মধুসূদন দত্ত | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি |  সেতু পাঠক্রম এর উত্তর | অভিষেক কবিতার প্রশ্নোত্তর

‘অভিষেক’ মাইকেল মধুসূদন দত্ত | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | সেতু পাঠক্রম এর উত্তর | অভিষেক কবিতার প্রশ্নোত্তর

 ‘অভিষেক’ মাইকেল মধুসূদন দত্ত | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | সেতু পাঠক্রম এর উত্তর

 ( সেতু পাঠক্রম এর উত্তর সমূহ )

১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখোঃ- 

১.১ ‘হৈমবতীসুত’ যাকে বধ করেছিলেন তিনি হলেন — (ক) মহিষাসুর , (খ) তারকাসুর , (গ) বৃত্রাসুর , (ঘ) ভস্মাসুর ।

উত্তরঃ- (খ) তারকাসুর ।

১.২ ‘প্রণমিয়া ধাত্রীর চরণে’ এই ধাত্রী হলেন – (ক) প্রভাষা , (খ) কঙ্কাবতী , (গ) সরমা , (ঘ) অম্বুরাশিসুতা ।

উত্তরঃ- (ক) প্রভাষা ।

১.৩ ‘নমি পুত্র পিতার চরণে’ — এখানে পুত্র হল — (ক) মেঘনাদ , (খ) বীরবাহু , (গ) ইন্দ্রজিৎ , (ঘ) রাবণ ।

উত্তরঃ- (ক) মেঘনাদ ।

১.৪ “হেথা আমি বামাদল মাঝে” – ‘বামা’ শব্দের অর্থ — (ক) বান্ধবী , (খ) নারী , (গ) রাক্ষসী , (ঘ) দেবী ।

উত্তরঃ- (খ) নারী ।

২. নীচের প্রশ্নগলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ-  

২.১ ‘এ কলঙ্ক পিত:’ বক্তা কোন ঘটনাকে কলঙ্ক বলেছেন ? এখান থেকে তাঁর চরিত্রের কোন বৈশিষ্ট্য প্রকাশিত হয় ?

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কবিতানুসারে বীরবাহুর মৃত্যু ও পিতার যুদ্ধযাত্রার কথা শুনে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন । পিতাকে যুদ্ধযাত্রা থেকে বিরত করে ইন্দ্রজিৎ বলেন , পুত্র বর্তমান থাকতে পিতার যুদ্ধযাত্রা কলঙ্কের বিষয় । এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন যে , এ কথা যখন সকলে জানবেন তখন দেবরাজ ইন্দ্র হাসবেন এবং অগ্নি রুষ্ট হবেন । সমস্ত ঘটনা তাঁর বীরত্বের পক্ষে কলঙ্কজনক । এসব কথা ভেবেই ইন্দ্রজিৎ এমন অভিমত করেছেন ।

এখান থেকে বক্তা চরিত্রের যে চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য প্রকাশিত হয়েছে তা হল —

ক) বীরবাহুর মৃত্যু ও পিতার যুদ্ধযাত্রার কথা শুনে তাঁর বীরসত্তা জেগে উঠেছে । 

খ) পিতার যুদ্ধযাত্রার কথা শোনামাত্রই ইন্দ্রজিৎ লঙ্কায় উপস্থিত হন । এতে তাঁর কর্তব্যবোধ প্রকাশ পেয়েছে । 

২.২ ‘এই কি সাজে আমারে দশাননাত্মজ আমি ইন্দ্রজিৎ ?’ এই মন্তব্যের কারণ বুঝিয়ে দাও ।

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কবিতায় ইন্দিরা জানান সীতাপতি রামচন্দ্র মায়ার বলে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন । রামচন্দ্রের বিজয়ের লক্ষ্যে দেবতাদের মধ্যে চলেছে এক গোপন ষড়যন্ত্র । দৈবী শক্তিতে বলীয়ান রামচন্দ্র সেই দৈবী প্রভাবেই পুনরায় বেঁচে উঠেছেন । এই সংবাদ শুনে মেঘনাদ প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে ফুলের মালা , সোনার হার ছিড়ে ফেলে প্রমোদ উদ্যান থেকে বেরিয়ে আসেন । আর তিনি নিজেকে ধিক্কার দিতে থাকেন — 

“এ কি সাজে আমারে , দশাননাত্মজ

আমি ইন্দ্রজিৎ ?” 

দশাননাত্মজ বলতে ইন্দ্রজিৎকেই বোঝানো হয়েছে । লঙ্কার এহেন সঙ্কটকালে ইন্দ্রজিৎ কিনা রমণীদের সঙ্গে উদ্যানে বিলাসে মত্ত । তাই সেখানেই তিনি প্রতিজ্ঞা করেন শক্র নিধন করে তিনি এই অপবাদ ঘোচাবেন ।

২.৩ “হৈমপাখা বিস্তারিয়া যেন/উড়িলা মৈনাক —শৈল অম্বর উজলি ।’ — এই উপমা প্রয়োগের সার্থকতা বুঝিয়ে দাও ।

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কবিতার এই উপমাটি রামায়ণে রয়েছে । প্রভাষা ধাত্রীর ছদ্মবেশধারী লক্ষ্মীর কাছে স্বর্ণলঙ্কার ঘোরতর দুর্দিনের কথা শুনে ইন্দ্রজিত প্রমোদ কানন ত্যাগ করে স্বর্ণলঙ্কার উদ্দেশ্যে যাত্রাকে কবি মৈনাক শৈলের হৈমপাখা বিস্তার করে সমস্ত আকাশময় ঘুরে বেড়ানোর সঙ্গে তুলনা করেছেন । ইন্দ্রজিতের ধনুকের টংকার যেন মেঘমাঝে গরুড়ের প্রবল গর্জন করছে । ইন্দ্রজিতের এই প্রবল প্রতাপে স্বর্ণলঙ্কাসহ সমুদ্র বারবার কেঁপে উঠতে থাকে । কবি এই কবিতায় এই উপমাটি ব্যবহার করেছেন তার সার্থকতা এখানেই । 

২.৪ ‘হায়, বিধি বাম মম প্রতি ।’ — বক্তা কে ? তিনি কেন একথা বলেছেন ?

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ থেকে গৃহীত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা রাক্ষসকুলপতি রাবণ । 

বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ক্রুদ্ধ ইন্দ্রজিৎ লঙ্কায় উপস্থিত হয়ে রাবণের কাছে যুদ্ধে যাওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করেন । একবার পুত্রশাক পাওয়ার পর রামের বিরুদ্ধে এই ভয়ানক যুদ্ধে আর-এক প্রিয় পুত্রকে পাঠাতে চান না রাবণ । কিন্তু ভাগ্য তাঁর প্রতি এতটাই বিরূপ যে শেষ পর্যন্ত রক্ষকুলশেখর ইন্দ্রজিংকেও যুদ্ধে পাঠাতে বাধ্য হয়েছেন তিনি । তাই তিনি একথা বলেছেন । 

২.৫ ‘উত্তরিলা বীরদর্পে অসুরারি-রিপু’ — ‘অসুরারি রিপু’ কথার অর্থ বুঝিয়ে দাও ।

উত্তরঃ- ‘অসুরারি’ হলেন অসুরকুলের শত্রু অর্থাৎ দেবরাজ ইন্দ্র । তার রিপু অর্থাৎ অসুরারির শত্রু হলেন ইন্দ্রজিৎ । তাই ‘অসুরারি রিপু’ বলতে ইন্দ্রজিৎকেই বোঝানো হয়েছে । 

২.৬ ‘হায় বিধি বাম মম প্রতি’ – বন্তা কে ? কেন তিনি একথা বলেছেন ?

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘মেঘনাদবধ কাব্য’ থেকে গৃহীত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে উদ্ধৃত উক্তিটির বক্তা রাক্ষসকুলপতি রাবণ । 

বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে ক্রুদ্ধ ইন্দ্রজিৎ লঙ্কায় উপস্থিত হয়ে রাবণের কাছে যুদ্ধে যাওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করেন । একবার পুত্রশাক পাওয়ার পর রামের বিরুদ্ধে এই ভয়ানক যুদ্ধে আর-এক প্রিয় পুত্রকে পাঠাতে চান না রাবণ । কিন্তু ভাগ্য তাঁর প্রতি এতটাই বিরূপ যে শেষ পর্যন্ত রক্ষকুলশেখর ইন্দ্রজিংকেও যুদ্ধে পাঠাতে বাধ্য হয়েছেন তিনি । তাই তিনি একথা বলেছেন ।

২.৭ ‘জিজ্ঞাসিল মহাবাহু বিস্ময় মানিয়া’- কাকে ‘মহাবাহু’ বলা হয়েছে ? তিনি বিস্মিত কেন ?

উত্তরঃ- কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘মেঘনাদবধ’ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশে মহাবাহু বলতে রাক্ষসরাজ রাবণ ও দেবী মন্দোদরীর পুত্র ইন্দ্রজিৎ অর্থাৎ মেঘনাদকে বলা হয়েছে ।

ছদ্মবেশী রমা এসে রামচন্দ্রের হাতে বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদে ইন্দ্রজিৎকে দেন । ইন্দ্রজিতের কাছে এ ঘটনা ছিল অবিশ্বাস্য । কেননা এর আগেই যুদ্ধে শত্রু দলের উপর সর নিক্ষেপ করে ইন্দ্রজিৎ রামচন্দ্রকে খণ্ড-খণ্ড করে কেটে ফেলেছেন । যুদ্ধ জয় করার আনন্দে তিনি তাঁর প্রমদ উদ্যানে এসে বিলাসে মত্ত হয়েছিলেন । হঠাৎ এই খবর তাঁর কাছে অপ্রত্যাশিত । তাই লক্ষ্মীর কথা শুনে তিনি বিস্মিত হয়েছেন । 

২.৮ ‘এ কলঙ্ক পিতঃ’ — বক্তা কোন ঘটনাকে  কলঙ্ক বলে চিহ্নিত করেছেন ?

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কবিতানুসারে বীরবাহুর মৃত্যু ও পিতার যুদ্ধযাত্রার কথা শুনে ইন্দ্রজিৎ লঙ্কার উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন । পিতাকে যুদ্ধযাত্রা থেকে বিরত করে ইন্দ্রজিৎ বলেন , পুত্র বর্তমান থাকতে পিতার যুদ্ধযাত্রা কলঙ্কের বিষয় । এ প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন যে , এ কথা যখন সকলে জানবেন তখন দেবরাজ ইন্দ্র হাসবেন এবং অগ্নি রুষ্ট হবেন । সমস্ত ঘটনা তাঁর বীরত্বের পক্ষে কলঙ্কজনক । এসব কথা ভেবেই ইন্দ্রজিৎ এমন অভিমত করেছেন ।

২.১০ ‘কে কবে শুনেছে পুত্র, ভাসে শিলা জলে’ —  বক্তা কে ? তার এমন উপমা প্রয়োগের কারণ ব্যাখ্যা করো ।

উত্তরঃ- কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘অভিষেক’ কবিতায় রাবণ তাঁর পুত্র ইন্দ্রজিতকে একথা বলেছেন ।

কবিতায় রামচন্দ্রে পুনর্বার বেঁচে ওঠা সম্পর্কে সন্দিহান হয়ে রাবণ এমন উপমা ব্যবহার করেছেন । ইন্দ্রজিতের হাতে দু-দুবার রামচন্দ্রের মৃত্যু নিশ্চিত হয়েও তিনি আবার বেঁচে ওঠেন । তাই প্রিয় পুত্রকে যুদ্ধযাত্রার অনুমতি দিলেও বিধাতা যে তাঁর প্রতি বিরূপ তা তিনি বুঝতে পারেন । শিলা বা পাথরের জলে ভাসার মতোই মৃত মানুষের বেঁচে ওঠাও অবিশ্বাস্য ব্যাপার । বিস্ময় ও হতাশা ব্যক্ত করতে এমন উপমা ব্যবহৃত হয়েছে ।

২.১১ ইন্দ্রজিৎ তাঁর ধাত্রীমাতার কাছে কী জানতে চায় ?

উত্তরঃ- কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ‘অভিষেক’ কবিতায় ইন্দ্রজিৎ তাঁর ধাত্রীমাতার কাছে জানতে চেয়েছে লঙ্কার কুশলবার্তা ।

২.১২ ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ অনুসরণে বীরবাহুর মৃত্যু সংবাদ শুনে মেঘনাদের যে প্রতিক্রিয়া হয়েছিল তা আলোচনা করো ।

উত্তরঃ- মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘অভিষেক’ কাব্যাংশ অনুসারে বীরবাহুর মৃত্যুর সংবাদ শুনে মেঘনাদ প্রচণ্ড ক্ষুব্ধ হয়ে ফুলের মালা , সোনার হার ছিড়ে ফেলে প্রমোদ উদ্যান থেকে বেরিয়ে আসেন । ক্রুদ্ধ ইন্দ্রজিৎ লঙ্কায় উপস্থিত হয়ে রাবণের কাছে যুদ্ধে যাওয়ার অনুমতি প্রার্থনা করেন । 

২.১৩ ‘অভিষেক করিলা কুমারে ।’ — ‘কুমার’ কে ? তাঁকে কোন পরিস্থিতিতে অভিষিক্ত করা হলো ?

উত্তরঃ– কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের রচিত ‘অভিষেক’ কবিতায় ‘কুমার’ বলতে রাবণ পুত্র ইন্দ্রজিৎকে বোঝানো হয়েছে । 

রামচন্দ্রের বিনাশ ঘটিয়ে লঙ্কার কল্যাণ সাধন করাকেই নিজের একমাত্র কর্তব্য বলে স্থির করেন ইন্দ্রজিৎ । এই উদ্দেশ্য সাধনে পিতার অনুমতি প্রার্থনা করার জন্য ইন্দ্রজিৎ রাবণের রাজসভায় উপস্থিত হন । কিন্তু রাবণ বিধির বিরুপতার কথা বলে ইন্দ্রজিৎকে বারেবারে যুদ্ধে পাঠাতে নিজের অনিচ্ছার কথা বলেন । পুত্র থাকতে পিতা যুদ্ধযাত্রা করলে যে লঙ্কা কলঙ্কলিপ্ত হবে সে কথাও রাবণকে ইন্দ্রজিৎ বোঝাতে চেষ্টা করেন । রামচন্দ্রকে আরও একবার পরাজিত করার জন্য পিতার অনুমতিটুকুই ইন্দ্রজিতের প্রয়োজন ছিল । কুম্ভকর্ণের মৃত্যুর প্রসঙ্গ তুলে রাবণ নিজের হতভাগ্যের কথা বলেন , কিন্তু

তারপরেও ইন্দ্রজিতের ইচ্ছাকে মর্যাদা দিয়ে তিনি তাঁকে গঙ্গাজল সহযোগে বিধিমতো অভিষেক করান এবং প্রভাতে নিকুম্ভিলা যজ্ঞাগারে যজ্ঞ সমাপ্ত করে যুদ্ধযাত্রার কথা বলেন। রাবণ পুত্র ইন্দ্রজিৎকে এই পরিস্থিতিতে অভিষিক্ত করান।

 Xxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxxx

আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇

জ্ঞানচক্ষু গল্প দশম শ্রেণি

অসুখী একজন কবিতার প্রশ্নোত্তর

আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকিঃ দশম শ্রেণি

হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্নোত্তর

সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’

সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ধীবর বৃত্তান্ত’

বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান

বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান

বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান

বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান

বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান

বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান

গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।

বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা

আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান

গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান

কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান

বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান

বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।

(অনুসন্ধান বিষয়কঃ সেতু পাঠক্রম দশম শ্রেণির বাংলা, শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | দশম শ্রেণি | ‘অভিষেক কবিতা, Abhishekh kobita, class x bengali, অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অভিষেক কবিতার প্রশ্ন উত্তর, অভিষেক মাইকেল মধূদন দত্ত, )

Leave a Reply