You are currently viewing শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | নবম শ্রেণি | ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়বৃষ্টি’

শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | নবম শ্রেণি | ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়বৃষ্টি’

পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | কলিঙ্গদেশে ঝড়বৃষ্টি |  | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র  

কলিঙ্গদেশে ঝড়বৃষ্টি

১। উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে :

.১ “মেঘে কৈল অন্ধকার” – এর ফলাফল ছিল –

ক) কেউ অন্যকে দেখতে পাচ্ছিল না

খ) কেউ নিজের শরীর দেখতে পাচ্ছিল না

গ) সবই রাত হয়েছে ভেবে ভয় পাচ্ছিল

ঘ) সবাই বাড়িতেই বসেছিল।

উঃ খ) কেউ নিজের শরীর দেখতে পাচ্ছিল না

১.২ “চণ্ডীর আদেশ পান” – চণ্ডীর আদেশ পেয়েছিল –

ক) জাম্বুবান

খ) বীর হনুমান

গ) কলিঙ্গবাসী

ঘ) গুজরাটবাসী।

উঃ খ) বীর হনুমান

১.৩ “ভাঙি করে খান খান” – ভেঙে খান খান করা হয় – 

ক) মঠ-অট্টালিকা

খ) গৃহ – অট্টালিকা

গ) গৃহ-প্রাসাদ

ঘ) মন্দির – মঠ।

উঃ ক) মঠ-অট্টালিকা

১.৪ “ধুলে আচ্ছাদিত হইল যে ছিল হরিত।” হরিত শব্দের অর্থ

ক) ধুসর

খ) সবুজ

গ) নীল

ঘ) হলুদ

উঃ খ) সবুজ

১.৫ অম্বিকামঙ্গল গান – 

ক) কবিকঙ্কন মুকুন্দ চক্রবর্তী

খ) দ্বিজমাধব

গ) নারায়ণ দেব

ঘ) কানা হরিদত্ত

উঃ ক) কবিকঙ্কন মুকুন্দ চক্রবর্তী

১.৬ তড়কা শব্দের অর্থ হলাে

ক) বৃষ্টি

খ) বিদ্যুৎ

গ) বন্যা

ঘ) লাফ দেওয়া

উঃ ঘ) লাফ দেওয়া

১.৭ অস্বিকামঙ্গাল হলোে –

ক) মনসা

খ) চণ্ডী

গ) অন্নদা

ঘ) শীতলা-র মাহাত্ম্যগান।

উঃ ঘ) শীতলা-র মাহাত্ম্যগান।

৮ কলিঙ্গদেশ হলাে বর্তমান – 

ক) কর্ণাটক

খ) ত্রিপুরা

গ) ওড়িশা

ঘ) পশ্চিমবঙ্গ।

উঃ গ) ওড়িশা

২। নীচের প্রশ্মগুলির উত্তর দাও :

২.১ “ঈশানে উড়িল মেঘ, সঘনে চিকুর” –

‘ঈশান’ শব্দটির অর্থ কি ? সেখানে কেন মেঘ জমেছিল ?

উঃ ‘ঈশান’ শব্দটির অর্থ : মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কবিতা থেকে নেওয়া উক্তি লাইনটিতে  ঈশান’ শব্দটির অর্থ উত্তর-পূর্ব কোণ।

সেখানে কেন মেঘ জমেছিল : দেবী চণ্ডীর আদেশে সেখানে মেঘ জমেছিল।

২.২ ”চ্ডীর আদেশ পান বীর হনুমান।

মঠ, অট্রালিকা ভাঙ্গ করি খানখান।।” –

দেবী চণ্ডী কেন হনমানকে এমন আদেশ দিয়েছিলেন ?

উঃ উক্ত অংশটি কবিকঙ্কন মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ নামক কবিতা থেকে নেওয়া হয়েছে। দেবী চণ্ডী  মর্ত্যে তার পূজা প্রচারের উদ্দেশ্যে কলিঙ্গদেশে এক ভয়াবহ প্রাকৃতিক দুর্যোগের সৃষ্টি করেন। কলিঙ্গের প্রজারা যাতে ভীত-সন্ত্রস্ত হয়ে ঘরবাড়ি ছেড়ে কালকেতুর রাজ্যে যেতে বাধ্য হয় সেকারণেই দেবী চণ্ডী কেন হনমানকে এমন আদেশ দিয়েছিলেন।

২.৩ ”কলিঙ্গে সোঙরে সকল লোক যে জৈমিনি” –

জৈমিনি স্মরণ করার মধ্যে দিয়ে কলিঙ্গাবাসীর কোন মনোভাবের প্রকাশ ঘটেছে ?

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়। সাত দিন ধরে নিরন্তর বৃষ্টি হচ্ছিল। চারিদিকে ঘন ঘন  বজ্রপাত হচ্ছিল। পুরাণ মতে জৈমিনি হলেন হলেন বজ্রপাত নিবারক। তাই কলিঙ্গবাসী জৈমিনিকে স্মরণ করেছিলেন। 

২.৪ ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশে যে প্রবল প্রকতিক দর্যোগের চিত্র উপস্থাপিত হয়েছে তার বিবরণ দাও ।

উঃ দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়। সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল। ফলে কেউ কারো শরীর দেখতে পাচ্ছিল না। হুড় হুড় দুড় দুড় শব্দে ঝড় বইছিল।ব্রজ ব্যাঙের মতন লাফিয়ে লাফিয়ে পড়ছিল। সাত দিন ধরে নিরন্তর বৃষ্টি হচ্ছিল। জলে জল-স্থল মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে। ভাদ্র মাসের তালের মতো বড় বড় শিল চাল ফুল করে ঘরে পড়ছিল।

২.৫ ভাদ্রপদ মাসে যেন পড়ে পাকা তাল – কীসের সঙ্গে এই তুলনা ?

উঃ ভাদ্র মাসের তালের সঙ্গে এই তুলনা।

২.৬ কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি কতদিন ধরে চলেছিল ?

উঃ কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি  সাত দিন ধরে চলেছিল ।

.৭ ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ পাঠ্যাংশটি কোন কাব্যের অংশ ?

উঃ কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ পাঠ্যাংশটি ‘চণ্ডীমঙ্গল’ কাব্যের অংশ ।

২.৮ দেবী চণ্ডী নদনদীকে কী আদেশ দিয়েছিলেন ?

উঃ দেবী চণ্ডী নদনদীকে কলিঙ্গে প্রবাহিত হওয়ার আদেশ দিয়েছিলেন ।

২.৯ ”আছুক শস্যের কার্য হেজ্যা গেল ঘর” – প্রসঙ্গ উল্লেখ করে ব্যাখ্যা করাে।

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়। সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল। ফলে কেউ কারো শরীর দেখতে পাচ্ছিল না। হুড় হুড় দুড় দুড় শব্দে ঝড় বইছিল । ব্রজ ব্যাঙের মতন লাফিয়ে লাফিয়ে পড়ছিল । সাত দিন ধরে নিরন্তর বৃষ্টি হচ্ছিল। জলে জল-স্থল মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে । ফলে শস্য জলে ডুবে নষ্ট হয়ে যায় ।

.১১ ”দেখিতে না পায় কেহ অঙ্গ আপনার ।” – কেন এমন পরিস্থিতি হলাে ?

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়। সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল। ফলে কেউ কারো শরীর দেখতে পাচ্ছিল না ।

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয়। সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল । ফলে কেউ কারো অঙ্গ দেখতে পাচ্ছিল না ।

২.১২ বৃষ্টির ফলে কলিঙ্গদেশে কী ঘটল ?

উঃ  দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয় । সাত দিন ধরে নিরন্তর বৃষ্টি হচ্ছিল । জলে জল-স্থল মিলেমিশে একাকার হয়ে গেছে । ফলে শস্য জলে ডুবে নষ্ট হয়ে যায়।

২.১৩ মুকুন্দ চক্রবর্তীর উপাধি কী ?

উঃ মুকুন্দ চক্রবর্তীর উপাধি কবিকঙ্কন ।

২.১৪ ”প্রজা ভাবয়ে বিষাদ” – প্রজারা বিষণ্ণ কেন ?

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয় । সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল ।  ফলে কেউ কারো শরীর দেখতে পাচ্ছিল না । সেইসঙ্গে শুরু হয়েছিল মেঘের প্রবল গর্জন । প্রকৃতির এই ধ্বংসাত্মক রূপ দেখে প্রজারা বিষণ্ন হয়েছিল ।

২.১৫ ”আষ্ট গজরাজ” – এর পরিচয় দাও।

উঃ অষ্ট গজরাজ হলঃ ঐরাবত, পুণ্ডরীক, বামন, কুমুদ, অঞ্জন, পুস্পদন্ত, সার্বভৌম ও সুপ্রতীক ।

২.১৬ “বিপাকে ভবন ছাড়ি প্রজা দিল রড় ।” –  কোন বিপাক ?

উঃ উক্ত লাইনটি মুকুন্দ চক্রবর্তীর লেখা ‘কলিঙ্গদেশে ঝড়-বৃষ্টি’ কাব্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । দেবী চণ্ডীর মহিমায় কলিঙ্গে নেমে এসেছিল এক ভয়ংকর প্রাকৃতিক বিপর্যয় । সমস্ত আকাশ কালো মেঘে ছেয়ে গিয়েছিল ।  ফলে কেউ কারো শরীর দেখতে পাচ্ছিল না । সেইসঙ্গে শুরু হয়েছিল মেঘের প্রবল গর্জন । পাশাপাশি হুড় হুড় দুড় দুড় শব্দে ঝড় বইছিল ।

আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇

বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান

বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান

বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান

বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান

বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান

বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান

গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।

বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা

আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান

গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান

প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান

কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান

উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান

বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান

বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান

বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।

Leave a Reply