পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র
‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ
১। ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখো :
১.১ ”প্রভু অনুগৃহীত হলাম” – ধীবরের অনুগৃহীত হওয়ার কারণ
ক) রাজা তাকে মুক্তি দিয়েছেন
খ) তার চোর অপবাদ ঘুচেছে
গ) রাজা খুশি হয়ে আংটির মূল্যের সমান পরিমাণ অর্থ তাকে উপহার পাঠিয়েছেন
ঘ) রাজা তার সঙ্গে দেখা করতে চেয়েছে
উঃ গ) রাজা খুশি হয়ে আংটির মূল্যের সমান পরিমাণ অর্থ তাকে উপহার পাঠিয়েছেন
১.২ ” ঘটনাক্রমে সেই আংটি পেল এক ইীবর….” আংটিটি ছিল –
ক) মহর্ষি কথ্বের
খ) রাজশ্যালকের
গ) শকুন্তলার
ঘ) প্রিয়ংবদার।
উঃ গ) শকুন্তলার
১.৩ “আমাদের প্রভুর দেখি খুব বিলম্ব হচ্ছে।” প্রভু বলতে বক্তা বুঝিয়েছেন –
ক) মহারাজকে
খ) রাজশ্যালককে
গ) মহাপাত্রকে
ঘ) প্রধান প্রহরীকে।
উঃ খ) রাজশ্যালককে
১.৪ শকুন্তলার হাতের আংটি খুলে পড়ে গিয়েছিল –
ক) শচীতীর্থে স্নানের সময়
খ) শচীতীর্থে স্নানের পর অঞ্জলি দেওয়ার সময়
গ) নদীতে নৌকা ভ্রমণের সময়
ঘ) নদীতে সথীদের সঙ্গে জলকেলি করার সময়।
উঃ খ) শচীতীর্থে স্নানের পর অঞ্জলি দেওয়ার সময়
২. নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১ “ব্যাটা বাটপাড়, আমরা কি তাের জাতির কথা জিজ্ঞাসা করেছি?” – বাটপাড়
বলতে কী বোঝায় ? উদ্দিষ্ট ব্যক্তি তার জাতি প্রসঙ্গে কী বলেছিল?
উঃ বাটপাড়
বলতে কী বোঝায় : বাটপাড় বলতে বোঝায় লুঠেরা, দস্যু।
উদ্দিষ্ট ব্যক্তি তার জাতি প্রসঙ্গে কী বলেছিল : যে বৃত্তি নিয়ে যে মানুষ জন্মেছে, সেই বৃত্তি নিন্দনীয় হলেও তা পরিত্যাগ করা উচিত নয় । কেননা বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ স্বভাবে দয়াপরায়ণ হলেও যজ্ঞীয় পশুবধের সময় নির্দয় হয়ে থাকেন ।
২.২ “স্বভাবত গম্ভীর প্রকৃতির হলেও মুহূর্তের জন্য রাজা বিহ্বলভাবে চেয়ে রইলেন।” – রাজা তার গম্ভীর প্রকৃতি ছেড়ে কখন, কেন মুহূর্তের জন্য বিহ্বল হয়েছিলেন ?
উঃ কখন মুহূর্তের জন্য বিহ্বল হয়েছিলেন : আংটিটি দেখে রাজা মুহূর্তের জন্য বিহ্বল হয়েছিলেন।
কেন মুহূর্তের জন্য বিহ্বল হয়েছিলেন : আংটিটি দেখে প্রিয়জনের অর্থাৎ শকুন্তলার কথা মনে পড়ায় রাজা মুহূর্তের জন্য বিহ্বল হয়েছিলেন।
২.৩ “ধীবর বৃত্তাত্ত” নাট্যাংশে দুই রক্ষীর সঙ্গে জেলের চরিত্রে কথােপকথনের মধ্য দিয় তাদের চরিত্রের কোন্ কোন্ দিক ফুটে উঠেছে ?
উঃ কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে ধীবর মাছের পেট থেকে একটি রাজনামাঙ্কিত আংটি পায়। সেই রাজনামাঙ্কিত আংটিটি বিক্রি করতে গিয়ে রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়লে রাজরক্ষীরা তাকে চোর সাব্যস্ত করে। তাকে ব্যাটা চোর’, ‘ব্যাটা বাটপাড়, ‘গাঁটকাটা:
ইত্যাদি বলে তিরস্কার করে । সেইসঙ্গো ধীবরের কঠোর শাস্তির প্রত্যাশায় নিজেরা আনন্দ প্রকাশ করতে থাকে । ধীবরের কোনো কথাই তারা বিশ্বাস করতে চায় না । ধীবরের প্রতি তাদের চরম অমানবিক ভাবনার প্রতিফলন ঘটেছে আলােচ্য নাট্যাংশে ।
২.৪ “মণিখচিত রাজার নাম খােদাই করা এই (রাজার) আংটি তুই কোথায় পেলি ?” – জেলে রাজার আংটি কীভাবে পেয়েছিল ? সে কোথায় ও কেন রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়েছিল ?
উঃ জেলে রাজার আংটি কীভাবে পেয়েছিল : উক্ত অংশটি মহাকবি কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । একদিন একটি রুইমাছ খণ্ড খণ্ড করে কাটার সময় রুইমাছটির পেট থেকে জেলে রাজার আংটি কীভাবে পেয়েছিল ।
সে কোথায় ও কেন রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়েছিল : সেই আংটিটি বিক্রি করার জন্য লোককে দেখানোর সময় সে রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়েছিল ।
২.৫ শকুন্তলাকে কে পতিগৃহে পাঠানোর আয়োজন করেন ?
উঃ শকুন্তলাকে তার পালক পিতা মহর্ষি কণ্ব পতিগৃহে পাঠানোর আয়োজন করেন ।
২. ৬ ” সেই বৃত্তি নিন্দনীয় হলেও তা পরিত্যাগ করা উচিত নয়” – এই প্রসঙ্গে বক্তা কোন্ উপমা ব্যবহার করেছেন ?
উঃ এই প্রসঙ্গে বক্তা কোন্ উপমা ব্যবহার করেছেন : উক্ত অংশটি মহাকবি কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । এই প্রসঙ্গে বক্তা যে উপমা ব্যবহার করেছেন তা হল বেদজ্ঞ ব্রাহ্মণ স্বভাবে দয়াপরায়ণ হলেও যজ্ঞীয় পশুবধের সময় নির্দয় হয়ে থাকেন ।
২.৭ “চলরে গাঁটকাটা” – তাকে কোথায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে ?
উঃ উক্ত অংশটি মহাকবি কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে । তাকে অর্থাৎ ধীবরকে রাজবাড়িতে নিয়ে যাওয়ার কথা বলা হয়েছে ।
২.৮ ‘ধীবব বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ্যে ধীবর চরিত্রটি যেভাবে চিত্রিত হয়েছে তা আলোেচনা করো ।
উঃ ধীবর চরিত্র ; ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশটি মহাকবি কালিদাসের লেখা। নাট্যাংশে ধীবর কেন্দ্রীয় চরিত্র । সে শুক্রবাতারে থাকে । সে একজন সহজ – সরল মানুষ । তার চরিত্রের প্রধান দিকগুলো হল –
সততা ও স্পষ্টবাদী : নাটকের শুরু থেকেই তার আচরণে সততা ও স্পষ্টবাদীতার উল্লেখ পাওয়া যায় । তাকে যখন অন্যায়ভাবে আংটি চুরির অভিযােগে রাজরক্ষীরা চোর সাব্যস্ত করে, তখন ধীবর নিভীকভাবে নিজের কথা বলেছে।
পেশার প্রতি শ্রদ্ধাবোধ : ধীবরকে চোর সন্দেহে জিজ্ঞাসাবাদের সময় রাজা শ্যালক ধীবরের পেশার প্রতি বিদ্রুপ করে বলেন তার জীবিকা বেশ ‘পবিত্র’ । তার উত্তরে ধীবর সহজভাবে বলে যে বৃত্তি নিয়ে মানুষ জন্মেছে তা নিন্দনীয় হলেও ত্যাগ করা উচিত নয় । তার এমন বক্তব্যে নিজ পেশার প্রতি শ্রদ্ধার মনােভাব ফুটে উঠেছে ।
পরিবারের প্রতি দায়িত্বশীলতা : রাজার কাছ থেকে মুক্তি পেয়েই সে প্রশ্ন করেছে – “প্রভু আজ আমার সংসার চলবে কীভাবে ?” – এ কথায় পরিবারের প্রতি তার দায়িত্বশীলতার প্রকাশ ঘটেছে।
উদারতা : ধীবর প্রাপ্ত পুরস্কারের অর্ধেক রক্ষীদের দিতে চেয়েছে । এই থেকেই তার উদারতার পরিচয় মেলে ।
২.৯ ধীবরের জীবিকা সম্পর্কে রাজশ্যালক পরিহাসভরে কী বলেছিলেন ?
উঃ ধীবরের জীবিকা সম্পর্কে রাজশ্যালক পরিহাসভরে বলেছিলেন তার জীবিকা বেশ পবিত্র ।
২. ১০ “মহারাজ সংবাদ শুনে খুব খুশি হবেন” – মহারাজ কেন খুশি হবেন বলে বন্তার ধারণা ?
উঃ কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য উত্তিটির বক্তা হলেন মহারাজা দুষ্মন্তের রক্ষীদ্বয়।
মহারাজা দুষ্মস্ত বিযের পরে স্মারক চিহ্নরূপে একটি আংটি শকুন্তলাকে দিয়ে রাজধানীতে ফিরে যান। কিন্তু শচীতীর্থে অঞ্জলি দেওয়ার সময় সেটি শকুস্তলার হাত থেকে জলে পড়ে যায়।
ঘটনাক্রমে একটি মাছের পেট থেকে ধীবর আংটিটি পেলে সে রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়ে। রক্ষীরা তাকে চোর সাব্যস্ত করে। শেষে রাজশ্যালক আংটিটি রাজাকে দেখাতে চাইলে
রক্ষীরা প্রশ্নোক্ত কথাটি বলেন। তাদের মতে নিজের আংটি ফিরে পেয়ে অবশ্যই রাজা খুশি হবেন । প্রকৃতপক্ষে রক্ষীরা কথাটি ব্যঙ্গাত্মক দৃষ্টিতে বলেছে ।
২.১১ ঋষি দুর্বাসা শকুস্তলাকে কেন অভিশাপ দিয়েছিলেন? অভিশাপের প্রভাবমু্ক্তির কোন পথ নাট্যাংশে নিদেশিত হয়েছে ?
উঃ ঋষি দুর্বাসা শকুস্তলাকে কেন অভিশাপ দিয়েছিলেন : শকুন্তলা যখন স্বামীর চিন্তায় অন্যমনস্ক ছিল তখন তপবনে দুর্বাসা এসেছিল । কিন্তু শকুন্তলা তা টের না পাওয়ায় দুর্বাসা অপমানিত হয়ে অভিশাপ দিয়েছিলেন ।
অভিশাপের প্রভাবমু্ক্তির কোন পথ নাট্যাংশে নিদেশিত হয়েছে : প্রিয়ংবদার অনুরোধে দুর্বাসা অভিশাপের প্রভাবমু্ক্তির যে পথের কথা বলেছিলেন তা হল শকুন্তলা যদি কোনো নিদর্শন দেখাতে পারে তাহলে শাপের প্রভাব দূর হবে।
২.১২ “সেই আংটিটা রাজার খুব প্রিয় ছিল ।” – নাট্যাংশে কীভাবে রাজার প্রিয়তার কথা জানা যায় ?
উঃ উক্ত লাইনটি কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে ।
মহারাজা দুষ্মন্ত বিযের পরে স্মারক চিহ্নরূপে একটি আংটি শকুন্তলাকে দিয়ে রাজধানীতে ফিরে যান। কিন্তু শচীতীর্থে অঞ্জলি দেওয়ার সময় সেটি শকুস্তলার হাত থেকে জলে পড়ে যায় এবং আংটিটি একটি মাছ খেয়ে নেয়। ঘটনাক্রমে একটি মাছের পেট থেকে ধীবর আংটিটি পেলে সে রাজরক্ষীদের হাতে ধরা পড়ে। রক্ষীরা তাকে চোর সাব্যস্ত করে। শেষে রাজশ্যালক আংটিটি মহারাজকে দেখলে মহারাজ দুষ্মন্ত স্বভাবে গম্ভীর প্রকৃতির হলেও মুহূর্তের জন্য বিহ্বলভাবে চেয়ে থাকেন। এই ঘটনা থেকেই রাজার প্রিয়তার বিষয়টি পরিস্ফুট হয় ।
২.১৩ ‘‘এখন থেকে তুমি আমার একজন বিশিষ্ট প্রিয় বন্ধু হলে ।” – বক্তা কে ? কীভাবে তাদের বন্ধুত্ব হলা ?
উঃ বক্তা কে : কালিদাসের লেখা ‘ধীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশ থেকে নেওয়া আলোচ্য উত্তিটির বক্তা রাজ শ্যালক।
কীভাবে তাদের বন্ধুত্ব হলো : ধীবরের মুখ থেকে আংটিপ্রাপ্তির কথা শুনে রক্ষীদ্বয় ও রাজশ্যালক তা বিশ্বাস করে নি । বরং তারা নানা ব্যঙ্গ-বিদ্রুপ করেছিল । ফলে রাজশ্যালক প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটন করার জন্য ধীবরকে রাজার সামনে উপস্থিত করতে চেয়েছে । কিন্ত রাজা আংটিটি দেখে বিহ্বল হয়ে পড়ে এবং ধীবরকে পুরস্কৃত করেন । আবার ধীবর পুরস্কারের অর্ধেক রক্ষীদের দিয়ে দেয় । ধীবরের এই উদার, সততায় মুগ্ধ হয়ে রাজশ্যালকের সাথে ধীবরের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে ।
২.১৪ ‘বীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশে ধীবরের বাড়ি কোথায় ছিল ?
উঃ ‘বীবর বৃত্তান্ত’ নাট্যাংশটি মহাকবি কালিদাসের লেখা । নাট্যাংশ থেকে জানা যায় ধীবরের বাড়ি ছিল শক্রাবতারে ।
২.১৫ শকুন্তলা রাজা দুষ্মন্তের রাজসভায় কেন অপমানিত হয়েছিলেন ?
উঃ মৃগয়ায় এসে রাজা দুষ্মন্ত শকুন্তলার রূপে মুগ্ধ হন । তারা গান্ধর্ব মতে বিবাহ করেন এবং নিজ রাজ্যে ফিরে যাওয়ার সময় নিজ নামাঙ্কিত একটি আংটি শকুস্তলাকে পরিয়ে দেন । স্বামীগৃহে
যাত্রাকালে পথে শচীতীর্থে স্মান করে অঞ্জলি দেওয়ার সময় শকুন্তলার আঙ্গুল থেকে আংটিটি জলে পড়ে যায়। ফলে মহারাজের কাছে পৌছেও শকুৃন্তলা রাজাকে তাদের বিবাহের স্মারকটি দেখাতে পারলেন না। অন্যদিকে ঋষি দুর্বাসার অভিশাপের প্রভাবে রাজাও শকুস্তলাকে ভুলে গেছেন । ফলে রাজসভার সকলে তাকে মিথ্যাবাদিনী এবং প্রতারিণী মনে করেন । তাই সে দুষ্মন্তের রাজসভায় অপমানিতা হন।
আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’
বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান
বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান
গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।
বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা
আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান
গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান
কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান