পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | ‘দাম ‘ গল্প | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র
‘দাম ‘ গল্প লেখক-নারায়ন গঙ্গোপাধ্যায়
১। সঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখাে :
১.১ ‘অতএব আমি ভাবলুম, তা হলে নির্ভয়ে লিখতে পারি’ বক্তার এমন বক্তব্যের কারণ –
ক) তার লেখা এর আগে প্রশংসা পেয়েছিল
খ) নিজের লেখার প্রতি তার অগাধ ভরসা ছিল
গ) সাহিত্যের ইন্দ্র চন্দ্র মিত্র বরুণেরা এক্ষেত্রে অনুপস্থিত ছিলেন
ঘ) পত্রিকা সম্পাদক আশ্বাস দিয়েছিলেন।
উঃ গ) সাহিত্যের ইন্দ্র চন্দ্র মিত্র বরুণেরা এক্ষেত্রে অনুপস্থিত ছিলেন
১.২ এম. এ. পাশ করার পরও সুকুমার দুঃস্বপ্ন দেখতেন –
ক) পরীক্ষায় অঙ্ক না মেলায়
খ) চাকরী না পাওয়ায়
গ) স্কুলে শাস্তি পাবার
ঘ) খেলায় জিততে না পারায়।
উঃ ক) পরীক্ষায় অঙ্ক না মেলায়
১.৩ সুকুমার তার মাস্টারমশাইকে নিয়ে গল্প লিখে পত্রিকা সম্পাদকের কাছ থেকে পেয়েছিলেন—
ক) দশ টাকা
খ) বারো টাকা
গ) পনেরো টাকা
ঘ) কুড়ি টাকা
উঃ ক) দশ টাকা
১.৪ ‘সভায় জাঁকিয়ে বক্তৃতা করা গেল’ – সভাটি ছিল –
ক) সুকুমারের নিজের কলেজে
খ) বাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রামের কলেজে
গ) কলকাতার এক নামী কলেজে
ঘ) কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে ।
উঃ খ) বাংলার এক প্রত্যন্ত গ্রামের কলেজে
২। নীচের প্রশ্নগুলির উত্তর দাও :
২.১ “তাদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যেতেতে পারে” – কাদের কথা এক্ষেত্রে বলা হয়েছে ? তাদের কখন কেমন অবস্থা ছিল ?
উঃ কাদের কথা এক্ষেত্রে বলা হয়েছে : নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া উক্ত লাইনে অঙ্কে যেসমস্ত ছাত্রদের একশোর মধ্যে টেনেটুনে কুড়িও উঠেতে চাইতো না তাদের কথা বলা হয়েছে ।
তাদের কখন কেমন অবস্থা ছিল : ‘দাম’ গল্পে বর্ণিত মাস্টারমশাইয়ের অংকে আশ্চর্য দক্ষতা ছিল । কিন্তু কোনো ছাত্র অংক না পারলে তাকে তিনি কঠোর শাস্তি দিতেন । তার হাতের প্রচণ্ড চড় খেয়ে মাথা ঘুরে যেত । অথচ কাঁদলেই পা ধরে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলার হুমকি দিতেন । এ থেকেই সেই সমস্ত ছাত্রদের অবস্থা সহজেই কল্পনা করা যায় ।
২.২ “তাহলে নির্ভয়ে লিখতে পারি” – বক্তাকে কী বিষয় নিয়ে লিখতে বলা হয়েছিল ? তিনি প্রথমে চিন্তিত থাকলেও পরে কেন অভয় পেলেন ?
উঃ বক্তাকে কী বিষয় নিয়ে লিখতে বলা হয়েছিল : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । এক পত্রিকার পক্ষ থেকে বক্তাকে ছেলেবেলার গল্প লিখতে বলা হয়েছে ।
পরে কেন অভয় পেলেন : গল্পের কথক লেখক হিসেবে ছিলেন নিতান্তই সামান্য ব্যক্তি । তাছাড়া তার ছেলেবেলায় এমন কোনো স্মরণীয় ঘটনা ঘটেনি যা তিনি লোককে শোনাতে পারেন । তাই কী লিখবেন তা নিয়ে প্রথমে চিন্তিত ছিলেন । কিন্তু পরে যখন জানতে পারলেন প্রথিতযশা লেখকেরা কেউই পত্রিকার কতৃপক্ষকে বিশেষ পাত্তা দেননি তখন তিনি অভয় পেলেন ।
২.৩ ‘দাম’ গল্পে অংকের মাস্টারমশাই-কে তােমার কেমন লেগেছে, তা নিজের ভাষায় লেখো ।
উঃ ‘দাম’ গল্পটি নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা । উক্ত গল্পের কেন্দ্রীয় চরিত্র অংকের মাস্টারমশাই । তাঁর অংকে প্রশ্নাতীত পারদর্শিতা, ছাত্র – বাৎসল্যতা, ছাত্রের উন্নতিতে সদা সচেষ্টতা ইত্যাদি নানা কারণে মাস্টারমশাই আমাকে প্রচণ্ডভাবে মুগ্ধ করেছেন । যেমন –
অংকে প্রশ্নাতীত পারদর্শিতা : মাস্টারমশাই অংকে প্রশ্নাতীত পারদর্শিতার অধিকারী ছিলেন । তিনি যেকোনো অংক একবার মাত্র দেখে অনায়াসে সমাধান করতে পারতেন ।
চরিত্রে কঠোরতা : তিনি মনে করতেন পুরুষ মানুষ হয়ে অংক না পারা চরম অপমানজনক । তাই অংক না পারলে ছাত্রদের প্রহার করতে পিছপা হতেন না । এমনকি পা ধরে পুকুর ছুড়ে ফেলারও হুমকি দিতেন ।
ছাত্রের উন্নতিতে সদা সচেষ্টতা : ছাত্রদের উন্নতির কথা চিন্তা করেই তিনি মাঝে মধ্যে কঠোর হতেন । তাদের উৎসাহ দিতে তিনি না না উদাহরণও দিতেন । যেমন : অংক না জানলে স্বর্গে প্রবেশ নিষিদ্ধ ।
ছাত্র – বৎসল্যতা : তাঁর চারিত্রিক কঠোরতার মধ্যেই লুকিয়ে ছিল স্নেহ, মমতা, ভালোবাসা, উদারতা । কথক তাঁকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক গল্প লিখলেও তিনি বলেছন তাঁর ছাত্র তাঁকে অমর করে দিয়েছে । এ থেকেই তার উদারতার পরিচয় পাওয়া যায় ।
আদর্শ শিকক : মাস্টারমশাই ছিলেন একজন আদর্শ শিক্ষক । তার তো এম. এ. পাশ করার পরেও কথক তাকে মনে রেখেছেন ।
২.৪ “আমি তাঁকে দশ টাকায় বিক্রি করেছিলুম।” – বক্তার এমন অনুশোচনার কারণ ব্যাখ্যা করো।
উঃ বক্তার এমন অনুশোচনার কারণ : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । বেশ কয়েক বছর বাদে কথকের সঙ্গে মাস্টারমশাইয়ের দেখা হলে কথক বুঝতে পারেন মাস্টারমশাই যেন স্নেহ-মমতা-ক্ষমার এক মহাসমুদ্র । যে স্নেহ কোটি মণি-মানিক্য দিয়ে মাপা যায় না । সেই মমতা যার দাম সংসারের সব ঐশ্বর্যের চাইতে বেশি । সেই ক্ষমা যা কুবেরের ভাণ্ডারের থেকেও দামি । তার তাঁকেই কিনা কথক দশ টাকায় বিক্রি করেছিলেন । এই অপরাধবোধ থেকেই বক্তার এমন অনুশোচনা ।
২.৫ “আমি সুযােগটা ছাড়তে পারলুম না।” কীসের সুযোগ বক্তা কেন ছাড়তে পারলেন না ?
উঃ কীসের সুযোগ : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । এখানে বাংলাদেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের একটি কলেজে বক্তৃতা দেওয়ার সুযোগ বক্তা ছাড়তে পারলেন না ।
সুযোগ বক্তা কেন ছাড়তে পারলেন না : বক্তৃতা দেওয়া উপলক্ষে বিনা পয়সায় বেড়ানো যায় । তাছাড়া বক্তা লেখক হিসেবে ছিলেন নিতান্তই সামান্য ব্যক্তি । কলকাতার বাইরে গেলে তার রাজোচিত সম্বর্ধনা মেলে। কলকাতা থেকে দুরত্বটা বেশি হলে বক্তার মতন নগণ্যদের পক্ষে সেটা আরও ততই সুখবহ । তাই বক্তা সুযোগটা ছাড়তে পারলেন না ।
২.৬ ছাত্র-শিক্ষকের চিরস্তন সম্পর্ক ‘দাম’ গল্পে কীভাবে পরিস্ফুট হয়েছে, আলােচনা করাে।
উঃ নারায়ণ গঙ্গোপায়ের লেখা ‘দাম’ গল্পে লেখক ছাত্র-শিক্ষকের একটি চিরন্তন সম্পর্ক সুন্দরভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন । যেমন –
মাস্টারশাইয়ের প্রতি ভীতি : কথকের শৈশবের অংকের মাস্টারমশাই ছিলেন অত্যন্ত কঠোর । অংকে তাঁর ছিল আশ্চর্য পরিস্কার মাথা । তিনি মনে করতেন ছাত্রদেরও তাঁর মতন অংকে পারদর্শী হতে হবে । তাই তিনি ছাত্রদের প্রহার করতেন । এমনকি পা ধরে পুকুরে ছুঁড়ে ফেলারও হুমকি দিতেন । তার এই কঠোরতা থেকেই তিনি ছাত্রদের কাছে বিভীষিকাময় হয়ে ওঠেন ।
মাস্টারমশাইয়ের প্রতি শ্রদ্ধা : তিনি জটিল অঙ্কগুলি একবার মাত্র তাকিয়ে অনায়াসে সমাধান করতে পারতেন । তা দেখে ছাত্ররা হতভম্ব ও মুগ্ধ হয়ে যেত । আবার বহুকাল বাদে মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে দেখা হলে শ্রদ্ধায় কথকের মাথা নত হয় ।
ছাত্রদের প্রতি মাস্টারমশাইয়ের স্নেহ – মমতা : মাস্টারমশাইয়ের চারিত্রিক কঠোরতার মধ্যেই লুকিয়ে ছিল স্নেহ, মমতা, ভালোবাসা, উদারতা । কথক তাঁকে নিয়ে বিদ্রুপাত্মক গল্প লিখলেও তিনি ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে বলেছন তাঁর ছাত্র তাঁকে অমর করে দিয়েছে । শুধু তাই নয়, তিনি ছাত্রের বক্তব্যের প্রশংসাও করেছেন।
২.৭ ‘এম.এ পাশ করার পরেও স্বপ্ন দেখেছি।’ – বক্তা কী স্বপ্ন দেখেছেন ?
উঃ বক্তা কী স্বপ্ন দেখেছেন : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । এম.এ পাশ করার পরেও বক্তা স্বপ্ন দেখছেন পরীক্ষার সময় প্রায় শেষ, অথচ তার একটা অংকও মিলছে না । আর মাস্টারমশাই গার্ড হয়ে বক্তার সামনে এসে দাঁড়িয়েছেন, তাঁর দুচোখ দিয়ে যেন আগুন ঝরছে । আর দাঁতে দাঁত ঘষে কিছু যেন বলছেন ।
২.৮ “মাস্টারমশাই অমাকে বলতে দিলেন না ।” – মাস্টারমশাই কী বলে চললেন ?
উঃ মাস্টারমশাই কী বলে চললেন : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । বাংলাদেশের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে কলেজে বক্তৃতা দিতে এসে বহু বছর বাদে ছেলেবেলার অংকের মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে বক্তার দেখা হয় । মাস্টারমশাই বলেন ছাত্ররাই তাঁর গর্ব, তাঁর পরিচয় । একজন আদর্শ শিক্ষকের মতো বলেন তিনি কিছুই দিতে পারেন নি , শুধু শাসন – পীড়ন করেছেন ।
২.৯ বহু বছর পর ছেলেবেলার গণিত শিক্ষকের সঙ্গে কথা বলে সুকুমার কোন্ সিদ্ধান্তে উপনীত হলেন ?
উঃ ‘দাম’ গল্পের কথক সুকুমার অংকের মাস্টারমশাইয়ের সমালোচনা করে গল্প লিখে দশ টাকা পুরস্কার পান । বহু বছর পরে মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে দেখা হলে কথক জানতে পারেন মাস্টারমশাই সেই লেখাটি পরম যত্নে রেখে দিয়েছেন । শুধু তাই নয়, ছাত্র তাঁকে মনে রেখেছেন বলে যারপরনাই আনন্দিত হয়েছেন । মাস্টারমশাই মনের এই গোপন দিকটি দেখে কথক বুঝতে পারেন তিনি স্নেহ-মমতার-ক্ষমার এক মহাসমুদ্রে এসে দাঁড়িয়েছেন ।
২.১০ ‘এ অপরাধ আমি বইবাে কী করে, এ লজ্জা আমি কোথায় রাখব।’ – উদ্ধৃ্তিটির আলােকে বক্তার কীভাবে ঘটেছিল তা আলোেচনা করাে।
উঃ উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । বহু দিন পরে মাস্টারমশাইয়ের সঙ্গে দেখা হলে কথক অনুভব করেন তিনি যেন স্নেহ-মমতা-ক্ষমার এক মহাসমুদ্রের তীরে এসে দাঁড়িয়েছেন । সেই স্নেহ যা কোটি মণি-মানিক্য দিয়ে পরিমাপ করা যায় না, সেই মমতা যার মূল্য সংসারের সব ঐশ্বর্যের চেয়েও বেশি, সেই ক্ষমা যা কুবেরের ভাণ্ডারের বিনিময়ও পাওয়া যায় না । তার তাঁকেই কিনা কথক দশ টাকায় বিক্রি করেছিলেন । এই অপরাধবোধ থেকেই বক্তার আত্মশুদ্ধি ঘটেছিল ।
২.১১ “আমি চমকে উঠলাম ।” – বক্তা চমকে উঠেছিলেন কেন ?
উঃ বক্তা চমকে উঠেছিলেন কেন : উক্ত লাইনটি নারায়ণ গঙ্গোপায়ের লেখা ‘দাম’ গল্প থেকে নেওয়া হয়েছে । উক্তিটির বক্তা কথক । বাংলাদেশের এক প্রত্যন্ত অঞ্চলে কলেজে বক্তৃতা দিতে আসেন কথক । সেখানে বক্তৃতা শেষে একটি ছেলে এসে জানায় এক বুড়ো ভদ্রলোক তাঁর সাথে কথা বলতে চায় । তখন হলের বাইরে তরল অন্ধকারে ঢাকা মাঠে বৃদ্ধ ভদ্রলোককে দেখতে পান কথক । বৃদ্ধ ভদ্রলোক ‘সুকুমার’ বলে ডাকলে সেই ডাকে চমকে ওঠেন কথক । কারণ আশ্চর্য সেই কন্ঠস্বর ছিল অংকের মাস্টারমশাইয়ের । স্মৃতির অন্ধকার থেকে ভয়ের একটা মৃদু শিহরণ তাঁর বুকের ভিতর দিয়ে বয়ে যায় । তাই বক্তা চমকে উঠেছিলেন ।
আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ধীবর বৃত্তান্ত’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ইলিয়াস’ গল্প
বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান
বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান
গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।
বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা
আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান
গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান
কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান
বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।
(অনুসন্ধান বিষয়কঃ সেতু পাঠক্রম নবম শ্রেণির বাংলা,শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | নবম শ্রেণি | ‘ইলিয়াস’ গল্প, দাম গল্প, Ilias class ix, দাম গল্প, Daam golpo class ix,)