পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি | ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ | দশম শ্রেণি | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তরপত্র
পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলি (সেতু পাঠক্রম এর উত্তর সমূহ )
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম / শ্রীপান্থ
১. ঠিক উত্তরটি বেছে নিয়ে লেখোঃ
১.১ “কালি কলম মন, লেখে তিনজন ।” — এটি হল একটি – (ক) ধাঁধা , (খ) প্রবাদ , (গ) রূপকথা , (ঘ) উপকথা ।
উত্তরঃ- খ) প্রবাদ ।
১.২ বাঙালি সাংবাদিকদের ‘বাবুকুইল ড্রাইিভারস’ বলেছিলেন কে ? (ক)লর্ড আর্মহাস্ট , (খ) লর্ড কার্জন , (গ) লর্ড ওয়েলেসাল , (ঘ) লর্ড ক্যানিং ।
উত্তরঃ- খ) লর্ড কার্জন ।
১.৩ ‘কুইল’ হল – (ক) পালকের কলম, (খ) ছাপার কালি , (গ) খাগের কলম , (ঘ) বল পেন ।
উত্তরঃ- ক) পালকের কলম ।
১.৪ কালির অক্ষর নাইকো পেটে, চণ্ডী পড়েন — (ক) বাবুঘাটে , (খ) কালীঘাটে , (গ) গঙ্গাঘাটে , (ঘ) খেয়াঘাটে ।
উত্তরঃ- খ) কালী ঘাটে ।
২. নীচের প্রশ্মগুলির উত্তর নিজের ভাষায় লেখোঃ
২.১ শ্রুতিলেখক কাদের বলা হয় ?
উত্তরঃ- যিনি শুনে লেখেন তাঁকে শ্রুতিলেখক বলা হয় ।
২.২ ‘জন্ম নিল ফাউন্টেন পেন’ ফাউন্টেন পেন-এর জন্ম বৃত্তান্তটি উল্লেখ করো ।
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে ‘ফাউন্টেন পেন’ -এর স্রষ্টা হলেন লুইস অ্যাডসন ওয়াটারম্যান নামে জনৈক ব্যবসায়ী । এই পেনের আবিস্কারের পিছনে একটা জন্ম বৃত্তান্ত রয়েছে । তিনি একবার অন্য আরেক ব্যবসায়ীর সাথে চুক্তিপত্র স্বাক্ষর করতে গিয়েছিলেন । কিন্তু চুক্তিপত্রে স্বাক্ষর করা কালীন দোয়াতে রাখা কালি কাগজের উপর উল্টে পড়ে যায় । তখন ওয়াটারম্যানকে কালি সংগ্রহের জন্য পুনরায় বাইরে যেতে হয় । কিন্তু ফিরে এসে তিনি শোনেন ইতিমধ্যে অন্য এক ব্যবসায়ী সইসাবুদ করে চুক্তিপত্র পাকা করে ফেলেছেন । ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিমর্ষ ওয়াটারম্যান প্রতিজ্ঞা করেন যে এর একটা বিহিত তাকে করতেই হবে । এর পরেই ওয়াটারম্যান ‘ফাউন্টেন পেন’ -এর আবিষ্কার করেছিলেন ।
২.৩ ‘বাংলায় একটা কথা চালু ছিল’ – কথাটি কী ?
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে বাংলায় যে কথাটি চালু ছিল সেটি হল — “কালি নেই, কলম নেই, বলে আমি মুনশি ।”
২.৪ এমন দুজন কবির নাম লেখো যাঁরা টাইপ রাইটারে লিখতেন ?
উত্তরঃ- শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে এমন দুজন কবির নাম হল যাঁরা টাইপ রাইটারে লিখতেন — অন্নদাশঙ্কর রায় ও সুভাষ মুখোপাধ্যায় ।
২.৫ শ্রীপান্থ কোথা থেকে তাঁর জীবনের প্রথম ফাউন্টেন পেনটি কিনেছিলেন ?
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থ দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের বেশ কয়েক বছর পরে কলকাতার কলেজ স্ট্রিটের এখন নামি দোকান থেকে তাঁর জীবনের প্রথম ফাউন্টেন পেনটি কিনেছিলেন ।
২.৬ ফাউন্টেন পেনের বাংলা নাম ‘ঝরনা কলম’ কে দিয়ে থাকতে পারেন বলে প্রাবন্ধিক মনে করেছেন ?
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থ মনে করেছেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ফাউন্টেন পেনের বাংলা নাম দেন ‘ঝরনা কলম’ ।
২.৭ কোন কলমটি কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটিয়েছিল ?
উত্তরঃ- শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে ‘ফাউন্টেন পেন’ কলমের দুনিয়ায় সত্যিকারের বিপ্লব ঘটিয়েছিল ।
২.৮ ‘সেই আঘাতের পরিণতি নাকি তার মৃত্যু ।’ — কোন আঘাতের কথা এখানে বলা হয়েছে ?
উত্তরঃ- শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে ‘কঙ্কাবতী’ ও ‘ডমরুধর’-এর স্বনামধন্য লেখক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় অসাবধানতাবশত বুকে কলম ফুটে গিয়ে মারা যান । সেই আঘাতের পরিণতির কথা এখানে বলা হয়েছে ।
২.৯ কালিকলমের প্রতি ভালোবাসা কীভাবে ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে ফুটে উঠেছে তা আলোচনা করো ।
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে লেখকের কলমের প্রতি আসক্তি ও গভীর ভালবাসার পরিচয় পাওয়া যায় । লেখক গ্রামের ছেলে । কলমের সঙ্গে তার শৈশব থেকেই নিবিড় সম্পর্ক । শৈশবে তিনি বাঁশের কঞ্চি কেটে কলম বানাতেন । লেখক জানিয়েছেন তাদের প্রথম লেখালেখি শুরু হয় বাঁশের কলম , মাটির দোয়াত , ও ঘরে তৈরি কালি আর কলাপাতা দিয়ে । কলম নিয়ে লেখকের অসীম কল্পনা ছিল । লেখক যদি যিশুখ্রিস্টের আগে প্রাচীন মিশরে জন্মাতেন অথবা সুমেরিয়ান বা ফিনিসিয়ান হতেন তাহলে তিনি নীলনদের তীরের নলখাগড়া দিয়ে কলম বানাতেন কিংবা বনপ্রান্ত থেকে হাড় কুড়িয়ে এনে কলম বানাতেন । লেখক জীবনের প্রথম ফাউন্টেন পেন কেনার স্মৃতিচারণ করেছেন । সস্তায় কেনা জাপানি পাইলট পেনটিকে লেখকের মনে হয়েছিল জাদু কলম । কিন্তু দিনের পর দিন প্রযুক্তির উন্নতিতে একদিন কালি কলম ক্রমশ হারিয়ে যেতে থাকে । তার পরিবর্তে কম্পিউটার অপরিহার্য হয়ে ওঠে । এভাবেই সমগ্র প্রবন্ধে কালি কলমের প্রতি লেখকের সুগভীর ভালোবাসা ফুটে উঠেছে ।
২.১০ “আমরা, কালিও তৈরি করতাম নিজেরাই ।” — আমরা বলতে কাদের বোঝানো হয়েছে ? তাদের কালি তৈরি করার পদ্ধতি সম্পর্কে ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে কী জানা যায় ?
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে আমরা বলতে প্রাবন্ধিক ও তাঁর সমবয়সীদের কথা বলা হয়েছে ।
প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থ ও তাঁর সতীর্থরা নিজেরাই কালি তৈরি করতেন । তাঁর মা , পিসি ও দিদিরা এই কালি তৈরি করতে সাহায্য করতেন । প্রাচীনেরা কালি তৈরি করা নিয়ে বলতেন—
“তিল ত্রিফলা শিমুল ছালা / ছাগ দুগ্ধে করি মেলা / লৌহ পাত্রে লোহায় ঘসি / ছিঁড়ে পত্র না ছাড়ে মসি ।”
ভালো কালি তৈরি করতে গেলে এই ছিল ব্যবস্থাপত্র । লেখকেরা এত কিছুর আয়োজন করতে পারতেন না । তাই তাঁরা কালি তৈরির সহজ পদ্ধতি অবলম্বন করতেন । বাড়ির রান্না হত কাঠের উনুনে । সেখানে রান্নার পর কড়াইয়ের নীচে প্রচুর কালি জমত । লাউপাতা দিয়ে তা ঘষে তুলে একটা পাথরের বাটিতে রেখে জল দিয়ে গুলে নেওয়া হত । এভাবেই কালি তৈরি করতেন । তবে যারা কালি তৈরিতে ওস্তাদ ছিল, তারা ওই কালো জলে হরতকী ঘষত , আবার কখনও কখনও আতপ চাল ভেজে পুড়িয়ে তা বেটে ওই কালো জলে মেশাত । সব ভালোভাবে মেশানোর পর খুন্তির গোড়ার দিকটা পুড়িয়ে লাল টকটকে করে সেই জলে ছ্যাঁকা দিত জল ফোটানোর জন্য । এরপর ন্যাকড়ায় ছেঁকে দোয়াতে ঢেলে নিত । এভাবেই কালি তৈরি করা হত ।
২.১১ ‘কলমকে বলা হয় তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর ।’ — সপ্রসঙ্গ ব্যাখ্যা করো ।
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধের আলোচ্য উক্তিটি একটি প্রবাদপ্রতিম বাক্য । লেখক ঈষৎ ঠাট্টার ছলে কথাটি আক্ষরিক অর্থে ব্যবহার করেছেন । কলম যে তলোয়ারের চেয়ে বেশি শক্তিশালী তা মানুষের সামাজিক ইতিহাসে বারবার প্রমাণিত হয়েছে । যুগ যুগ ধরে দেখা গেছে সমাজে যখন অত্যাচার , সন্ত্রাস ও যুদ্ধের নির্মমতা নেমে এসেছে শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষ তখনই কলমকে হাতে তুলে নিয়েছে । আর সেই কলমে রচিত প্রতিবাদী রচনাই মানুষকে প্রতিবাদী ও সংঘবদ্ধ করে তুলেছে । এই কলমই মানবতার ওপর তলোয়ারের আঘাতের চেয়ে বেশি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে । ব্যঞ্জনাগত দিক থেকে কলম যে তলোয়ারের থেকেও শক্তিধর। একথা স্বীকার করার পাশাপাশি আক্ষরিক অর্থেও যে কলম শক্তিশালী প্রাবন্ধিক তারও একটি দৃষ্টান্ত দিয়েছেন । কলমের নিবের আঘাতে অসাধারণ প্রতিভার অধিকারী ‘ডমরুচরিত’ ও ‘কঙ্কাবতী’র লেখক ত্রৈলোক্যনাথ মুখোপাধ্যায় মারা গিয়েছিলেন । কলমের শক্তির অন্তর্নিহিত অর্থ হল মানুষের লিখন ক্ষমতা । তাই কলমকে তলোয়ারের চেয়েও শক্তিধর বলে বিবেচনা করা হয়েছে ।
২.১২ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক লিপিকুশলি সম্পর্কে যে তথ্য ও ঘটনা বিবৃত করেছেন তার পরিচয় দাও ।
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে বলা হয়েছে যাঁরা ওস্তাদ কলমবাজ তাঁদের বলা হয় ক্যালিগাফিস্ট বা লিপিকুশলী । মুঘল দরবার থেকে শুরু করে বিশ্বের সব দরবারেই তাদের খ্যাতি ও সম্মান ছিল । বাংলা মুলুকেও রাজা জমিদাররা লিপিকুশলীদের গুণি বলে সম্মান করতেন এবং তাদের ভরণপোষণের ব্যবস্থা করতেন । সাধারণ গৃহস্থরাও লিপিকরদের ডেকে পুঁথি নকল করাতেন । সেইসব পুঁথি দেখলে এখনো চোখ জুড়িয়ে যায় । তাদের হস্তাক্ষর ছিল মুক্তোর মতো । অথচ তাদের রোজগার ছিল খুবই সামান্য ।
২.১৩ ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে লেখক বাঁশের কঞ্চি কেটে তৈরি কলম থেকে আধুনিক বল পেন পর্যন্ত কলমের যে ধরাবাহিক ইতিহাস লিখেছেন তা সংক্ষপে বর্ণনা করো ।
উত্তরঃ- প্রাবন্ধিক শ্রীপান্থের রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে লেখকের শৈশবে নিজের হাতে বাঁশের কঞ্চি কেটে কলম তৈরি করতো । নীল নদীর তীর থেকে নল খাগড়া ভেঙে এনে সেটিকে ভোতা করে তুলি বানিয়ে লিখত । ব্রোঞ্জের শলকা যার পোশাকি নাম স্টাইলাস । তারপর এল পালকের কলম , যার ইংরেজি নাম কুইল । উইলিয়াম জোন্স কিংবা কেরী সাহেবের স-মুনশি ছবিতে দেখা যায় তাদের দোয়াতে গোঁজা পালকের কলম । এরপর লুইস এডসন ওয়াটারম্যান একবার এক চুক্তিপত্র সই করার সময় দোয়াত উল্টে যাওয়ায় চুক্তি পত্র বাতিল হয়ে যায় । এরই বিহিত করতে তিনি ফাউন্টেন পেন আবিষ্কার করেন ।
২.১৪ ‘সব মিলিয়ে লেখালেখি রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান’ – এই বক্তব্যের কারণ বুঝিয়ে দাও ।
উত্তরঃ- শ্রীপান্থের রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে প্রশ্নোধৃত বক্তব্যটির বক্তা হলেন স্বয়ং লেখক । কালি ও কলমের বিবর্তনের ইতিহাসকে আলোচ্য প্রবন্ধে লেখক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন । লেখকের শৈশবে নিজের হাতে বাঁশের কঞ্চি কেটে তৈরি করা কলম , খাগের কলম , তারপর এল পালকের কলম এবং শেষে আসে ফাউন্টেন পেন । কালির ক্ষেত্রে প্রথমে দোয়াতের কালি । এক সময় আদালতের টেবিল থেকে উধাও হয়ে যায় দোয়াত কলম । পরে তা হয়ে গেল ঘর সাজানো আসবাব । একসময় লেখা শুকানো হত বালি দিয়ে , পরে ব্লটিং পেপারে । সে সব এখন ইতিহাস । লেখক লেখালেখির যে সব উপকরণ এর বর্ণনা দিয়েছেন তা সব মিলিয়ে রীতিমতো ছোটোখাটো একটা অনুষ্ঠান হয়ে উঠেছে ।
২.১৫ ‘জন্ম নিল ফাউন্টেন পেন ।’ একটি বিশেষ ঘটনা রয়েছে এই আবিষ্কারের পিছনে । এমন অনেক ঘটনাই পাওয়া যায় আবিষ্কারের অনেক রকম পিছনে । এভাবেই মাধ্যাকর্ষণ শক্তির খোঁজ পেয়েছিলেন আইজ্যাক নিউটন । তোমার জানা এরকম একটি ঘটনার বর্ণনা দাও ।
উত্তরঃ- আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেল একজন প্রখ্যাত বিজ্ঞানী ও উদ্ভাবক । টেলিফোনের অন্যতম আবিষ্কারক হিসেবেই তিনি সবচেয়ে বেশি পরিচিত । কথিত আছে , ফোন কানে তুলেই উচ্চারিত Hello শব্দটি প্রথম উচ্চারিত হয়েছিল আলেকজান্ডার গ্রাহাম বেলের মুখেই । হ্যালো তার বান্ধবীর নাম । পুরো নাম ছিল মার্গারেট হ্যালো । কথিত আছে ১৮৭৬ সালে টেলিফোন আবিষ্কারের পর তিনি তার বান্ধবী হ্যালোকেই প্রথম ফোনটি করেছিলেন । যদিও এই ইতিহাস নিয়ে বিতর্ক রয়ে গেছে ।
২.১৬ ‘কম্পিউটারও নাকি ছবি আঁকতে পারে । কিন্তু সে ছবি কতখানি যন্ত্রের আর কতখানি শিল্পীর ?’ লেখকের এই মন্তব্যের কারণ বুঝিয়ে দাও ।
উত্তরঃ- শ্রীপান্থের রচিত ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধে সত্যজিৎ রায়ের অনেক সুস্থ সুন্দর নেশার একটি ছিল লিপিশিল্প । তাঁর হাতের লেখার কুশলতার সঙ্গে অন্যান্য শিল্পকর্মের সম্পর্ক থাকা খুবই সম্ভব । রবীন্দ্রনাথ বেশি বয়সে যে চিত্রশিল্পী হিসাবে বিশ্বময় সম্মানিত হয়েছিলেন , তার সূচনা কিন্তু হাতের লেখা পাণ্ডুলিপির পাতায় । আর অক্ষর কাটাকুটি করতে গিয়ে আনমনে রচিত হয়েছিল সাদা কালো ছবি । লেখকের বক্তব্য কমপিউটারও নাকি ছবি আঁকতে পারে । তবে সেই ছবিতে যন্ত্রের চেয়ে শিল্পীর অবদান অনেকখানি ।
আরো দেখে রাখতে পারো👇👇👇
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকিঃ দশম শ্রেণি
আয় আরো বেঁধে বেঁধে থাকিঃ দশম শ্রেণি
হারিয়ে যাওয়া কালি কলম প্রশ্নোত্তর
‘অসুখী একজন’ কবিতার প্রশ্নোত্তর
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘কলিঙ্গ দেশে ঝড় বৃষ্টি’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ধীবর বৃত্তান্ত’
সেতু পাঠ নবম শ্রেণির ‘ইলিয়াস’ গল্প
বাংলা কাব্যে যতীন্দ্রনাথ সেনগুপ্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কবি-মাইকেল মধুসূদন দত্তর অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে বুদ্ধদেব বসুর অবদান
বাংলা কাব্যে কবি মোহিতলাল মজুমদারের অবদান
বাংলা কাব্য-সাহিত্যে কবি সুধীন্দ্রনাথ দত্ত-র অবদান
বাংলা কাব্যে কাজী নজরুল ইসলামের অবদান
গীতিকবিতার ভোরের পাখি কাকে বলে হয় ? বাংলা সাহিত্যে তাঁর অবদান আলোচনা করো ।
বাংলা কাব্য সাহিত্যে কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা কাব্যে বিষ্ণু দে-র অবদান আলোচনা
আধুনিক বাংলা কবিতায় কবি জীবনানন্দ দাশের অবদান
গদ্যের বিকাশে বিদ্যাসাগরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে প্রমথ চৌধুরীর অবদান
প্রবন্ধ সাহিত্যে বঙ্কিমচন্দ্রের অবদান
কথাসাহিত্যে তারাশঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
কথাসাহিত্যে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অবদান
উপন্যাস সাহিত্যে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অবদান
বাংলা ছোটগল্পে রবীন্দ্রনাথের অবদান
বাংলা উপন্যাসে বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অবদান
বাংলা সাহিত্যে রাজশেখর বসু(পরশুরাম)-এর অবদান আলোচনা করো।
(অনুসন্ধান বিষয়কঃ সেতু পাঠক্রম দশম শ্রেণির বাংলা,শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | দশম শ্রেণি |হারিয়ে যাওয়া কালি কলম , hariye jaoa kali kolom class x, শিখন সেতু | পাঠভিত্তিক প্রশ্নাবলির উত্তর | দশম শ্রেণি | ‘হারিয়ে যাওয়া কালি কলম’ প্রবন্ধ class x bengali, প্রশ্নোত্তরে হারিয়ে যাওয়া কালি কলম,)